শিরোনাম
◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন

প্রকাশিত : ১০ জুন, ২০১৯, ০৪:১৩ সকাল
আপডেট : ১০ জুন, ২০১৯, ০৪:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিতর্কিত আইনের বিরুদ্ধে হংকংয়ে বিশাল বিক্ষোভ, ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের অভিযান

শাহনাজ বেগম : চীনের প্রত্যার্পণকে অনুমোদন করার পরিকল্পনার বিরুদ্ধে হংকংয়ের পার্লামেন্ট এলাকায় সোমবার জড়ো হওয়া কয়েক হাজার বিক্ষুব্ধ জনতাকে পুলিশ লাঠিপেটা করে এবং মরিচের গুড়া নিক্ষেপ করে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। বিক্ষোভকারীরাও পুলিশকে লক্ষ্য করে বোতল ছুঁড়ে পাল্টা আক্রমণ করে। এতে একজন পুলিশ আহত হয়। ইয়ন, এএফপি

প্রস্তাবিত নতুন এ আইন অনুযায়ী চীন চাইলে সন্দেহভাজন অপরাধীদের নিজ ভূখন্ডে নিয়ে বিচারের মুখোমুখি করতে পারবে। এ আইনের বিরুদ্ধে দিনব্যাপী বিশাল প্রতিবাদ বিক্ষোভটি শান্তিপূর্ণ ভাবে চালিয়ে আসলেও মাঝরাতে বিক্ষোভকারী ও পুলিশের মধ্যে মধ্যে সংঘর্ষ বাধে। আন্দোলনকারীদের মধ্যে তরুণদের সংখ্যাই বেশি।

বিতর্কিত ওই বিলে হংকংয়ের আদালত অন্য কোথাও ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত বাসিন্দাদের বহিঃসমর্পণে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেয়ার এখতিয়ার রাখবে। প্রস্তাবিত আইনটি আগামী জুলাই মাসে পাস হতে পারে। আইনটি প্রস্তাব করেছেন হংকংয়ের নেতা ক্যারি ল্যাম।

এটি আইনে পরিণত হলে একে কাজে লাগিয়ে চীন হংকংয়ের রাজনৈতিক বিরোধীদের বিপদে ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করছে সমালোচকরা। সাধারণ মানুষের মধ্যেও আইনটি ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।

গত রোববারও প্রচন্ড গরমের মধ্যে সাদা পোশাক পরিহিত বিক্ষোভকারীরার হংকংয়ের প্রধান প্রধান সড়ক দখলে নিয়ে প্রতিবাদ করে। দেশটির ব্যবসায়ী, আইনজীবী, শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি গণতন্ত্রপন্থি হিসেবে পরিচিত ব্যক্তি এবং ধর্মীয় গোষ্ঠীগুলোকে ওই দিনের বিক্ষোভে অংশ নিতে দেখা যায়। ২০১৪ সালের ‘আমব্রেলা মুভমেন্টের’ পর এবারের বিক্ষোভই সবচেয়ে বড় হতে পারে বলেও ধারণা করা হচ্ছে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়