রাশিদ রিয়াজ : ভারতের মহারাষ্ট্রের সাকিনাকা এলাকায় ২০১২-র ১ জানুয়ারি থেকে নিখোঁজ হয়ে যায় চার বছরের একটি মেয়ে। পরের দিন ভিলে পার্লের কাছে হাইওয়ের ওপরে তার মৃতদেহ উদ্ধার হয়। মেয়েটিকে ধর্ষণ ও খুনের দায়ে পুলিশ গ্রেফতার করে নাজির খান নামে এক ব্যক্তিকে।
তার দোকানের সামনে মাথায় হোর্ডিং ভেঙে পড়ে মেয়েটির মৃত্যু হয় বলে দাবি নাজিরের। ভয় পেয়েই তার মৃতদেহ সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করে সে।
ওই চার বছরের এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণ ও খুনের অপরাধে মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্ত এক ব্যক্তিকে বেকসুর খালাস করল বম্বে হাইকোর্ট। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট খুন ও ধর্ষণের প্রমাণ না মেলা সত্ত্বেও ওই ব্যক্তির ওপরে কী করে খুন ও ধর্ষণের দায় চাপানো হয়, সেই বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে উচ্চ আদালত। এই ঘটনায় মৃত মেয়েটির পরিবারকে ১০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়ার জন্য পুলিশকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। নিম্ন আদালত নাজিরকে দোষী সাব্যস্ত করে মৃত্যুদণ্ড দেয়। সেই থেকে সাত বছর জেলে রয়েছে নাজির। উচ্চ আদালত অবশ্য নাজিরকে খালাস করে দেয়।
প্রমাণ লোপাট করায় নাজির এই সাত বছর জেল খাটলেও কোনও ক্ষতিপূরণ পাবে না বলে জানিয়েছে হাইকোর্ট। এই সময়
আপনার মতামত লিখুন :