শিরোনাম
◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৩ জুন, ২০১৯, ০৫:৪৫ সকাল
আপডেট : ০৩ জুন, ২০১৯, ০৫:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাতক্ষীরার শ্যামনগরে চিংড়ি বাদ দিয়ে কাঁকড়া চাষে ঝুঁকছে অনেকে

কেএম নাহিদ : সুন্দরবনের কোল ঘেঁষে সাতক্ষীরার শ্যামনগর উপজেলার দাতিনাখালি। বেড়ি বাঁধের এক পাশে জনবসতি, অপর পাশে নদী আর সুন্দরবন। এ এলাকা একটি চিংড়ি চাষের জন্য পরিচিত ছিল। এখন এলাকাটি প্রসিদ্ধ কাঁকড়া চাষের জন্য। গত তিন-চার বছরের মধ্যে এখান পরিস্থিতি অনেকটাই বদলে গেছে। কাঁকড়ার ব্যবসা করার জন্য স্থানী সায়েরা এবং আব্দুস সাত্তারের মতো অনেকেই বিভিন্ন এনজিওর কাছ থেকে ঋণ নিয়েছেন। দ্রুত বিকাশমান এ ব্যবসায় দিতে আগ্রহী বেসরকারি সংস্থাগুলো। এদেরই একটি জাগরণী চক্র ফাউন্ডেশন। বিবিসি

প্রতিষ্ঠানটির একজন কর্মকর্তা মো: আব্দুল আলী সোমবার বিবিসিকে বলেন, কাঁকড়ার ব্যবসায় ঋণ দিলে সেটি আদায়ের হারও বেশ ভালো। যার অর্থ ব্যবসা ভালোই চলছে। আলী বলেন, " এই কাঁকড়া থাইল্যান্ড, জাপান এবং চীনে যায়। নভেম্বর থেকে তিন মাস কাঁকড়ার ব্যাপক চাহিদা থাকে।

দাতিনাখালির বাসিন্দা আব্দুস সাত্তার বছর তিনেক আগে কাঁকড়া চাষ শুরু করেন । বাজার থেকে কাঁকড়া কিনে প্লাস্টিকের ছোট ছোট বাক্সে ভরে পুকুুরে রেখে দেন তিনি। পুকুরে প্লাস্টিকের ছোট বাক্সে ভরে কাঁকড়া নরম করা হয়। এটি হচ্ছে কাঁকড়া নরম করার প্রজেক্ট। এরকম ছোট বাক্সে করে কাঁকড়া পুকুরে রাখা হয়।

সেগুলো নরম করার পর আবারো বিক্রি করে দেন আব্দুস সাত্তার বলেন "বাজার থেকে শক্ত কাঁকড়া ক্রয় করি। একটার ওজন হয় ৫০ গ্রাম। তারপর বাক্সে রেখে সেগুলোকে খাবার দিই। তেলাপিয়া মাছ ছোট ছোট করে খাদ্য হিসেবে বক্সে দেই। এটা ১৫ দিন আমাদের এখানে পালতে হয়।

তিনি জানালেন, প্রতিমাসে এক থেকে দেড় লাখ টাকার কাঁকড়া বিক্রি করেন। সব খরচ বাদ দিয়ে ভালোই চলছে তাঁর ব্যবসা।

এ অঞ্চলের মানুষ যারা এক সময় বাগদা চিংড়ি চাষের সাথে জড়িত ছিলেন তারা এখন কাঁকড়ারর ব্যবসায় ঝুঁকেছেন।তারা বলছেন, বাগদা চিংড়ি ঘেরে মাঝে মধ্যে ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে। আর একবার ভাইরাস ছড়ালে পুরো ঘের উজাড় হয়ে যায়। ঢাকার অনেক ব্যক্তি বিশাল জায়গা নিয়ে শ্যামনগরে কাঁকড়ার ব্যবসা করছেন। সম্পাদনায়: কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়