শিরোনাম
◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ৩১ মে, ২০১৯, ০২:৩০ রাত
আপডেট : ৩১ মে, ২০১৯, ০২:৩০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডাকসু নির্বাচনে কারচুপি হয়নি সিন্ডিকেটের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ

জাবের হোসেন : ডাকসু নির্বাচনে কারচুপির ঘটনা ঘটেনি বলে সিন্ডিকেটে তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। আজ বিশ্ববিদ্যালয়ের এক সংবাদবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১১ মার্চ অনুষ্ঠিত ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে কিছু প্রার্থী ও প্যানেলের পক্ষ থেকে ভোটদানে বাঁধা প্রদান, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের ভোট কেন্দ্রে ঢুকতে না দেয়া, ভোট কারচুপি, প্রার্থীদের ওপর হামলা, ভোট বাক্স নিয়ে লুকোচুরিসহ উত্থাপিত কিছু অভিযোগের বিষয়ে খতিয়ে দেখতে গত ২৮ মার্চ সিন্ডিকেটের গঠিত তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন ২৯ মে বুধবার সিন্ডিকেটে উপস্থাপিত হয়। বাসস

তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে জানানো হয়, ডাকসু ও হল সংসদ নির্বাচনে কোন কারচুপির ঘটনা ঘটেনি। দুঃখজনক হলেও সত্য যে, অভিযোগকারী কতিপয় শিক্ষক ও শিক্ষার্থী রোকেয়া হলে ব্যালট বাক্স এবং ব্যালট পেপার রক্ষিত ট্রাঙ্কের মধ্যে তফাৎ বুঝেনি এবং কিছু গণমাধ্যমও এ ব্যাপারে বিভ্রান্তি ছড়িয়েছে। একেবারেই ভুল বুঝাবুঝির জন্য এ ধরনের একটি পরিস্থিতির উদ্রেক হয়েছিল।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কোন শিক্ষার্থী কোথাও একাধিকবার ভোট দিয়েছে বা একজনের ভোট অন্যজনে দিয়েছে বা কোন শিক্ষার্থী ভোট দিতে চেয়েছে কিন্তু ভোট দিতে পারেনি এমন সব ঘটনার কোন প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে ভোট গ্রহণ কার্যক্রমে ধীরগতি আনার জন্য দু’একটি ভোটকেন্দ্রে কৃত্রিমভাবে দীর্ঘ লাইন করা হয়েছে এবং ভোট কেন্দ্রের বাইরে শিক্ষার্থী ভোটারদের মাঝে অযাচিত কিছু বিশৃঙ্খলার ঘটনা ঘটেছে। তবে এসবের কারণে ভোট প্রদান ও ভোট গ্রহণের সার্বিক কার্যক্রম বাঁধাগ্রস্ত হয়নি। এবং ভোটের ফলাফলে কোন প্রভাব পড়েনি। তাই এ অভিযোগের ভিত্তিতে পুনরায় ভোট গ্রহণের দাবি যুক্তিসঙ্গত নয়।

এতে বলা হয়, ভবিষ্যতে ডাকসু নির্বাচন সুন্দর করার জন্য ভোট প্রদানে অমোচনীয় কালি ব্যবহার, ব্যালট পেপারে সিরিয়াল নম্বর রাখা এবং ভোট প্রদান ও গ্রহণে আরও স্পষ্ট ও সুনির্দিষ্ট নীতিমালা প্রণয়ন করলে অনেক অযাচিত বিতর্কের অবসান ঘটবে।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশ কুয়েত মৈত্রী হলে নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শুরুর আগেই ভোটকেন্দ সংলগ্ন একটি কক্ষ থেকে ব্যাগ ভর্তি ব্যবহৃত ব্যালট উদ্ধারের অনাকাঙ্খিত ঘটনাটির বিষয়ে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল এবং বিষয়টি স্বতন্ত্র তদন্তাধীন রয়েছে, তাই এটি উল্লিখিত তদন্ত কমিটির আওতাভুক্ত ছিল না। সম্পাদনা- এইচএম জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়