মুস্তাফা জামান আব্বাসী : যারা বাড়ি যাবেন তারা ইতোমধ্যে ভাবছেন সে কথা। আমি ওদের কাছে শুনে সেই বিভীষিকায় পতিত। একেক যাত্রায় বহু ঘণ্টার কথা বলা হয়েছে। আর ফড়িয়া ভাবছেন কতো নতুন উপায়ে যাত্রীদের ঠকাবেন। ঠগের দেশে তাই হয়। যারা বোনাস পাবেন প্রায় পুরো টাকাটাই খরচ হবে বাড়ি ফেরায়। আমরা কি করতে পারি? ১. রাস্তায় যেখানে বাস থেমে যাবে অথবা আর চলছে না, সেখানে যাত্রীদের সহায়তার জন্য আমরা উপস্থিত।
ইফতারের সময় হলে পানি দেবো। ইফতারি দেবো। ওদের কষ্ট লাঘব করবো। ২. রাস্তায় যেখানে গাড়ি আটকে আছে, সেখানে যেমন করে হোক রাস্তা মেরামতের ব্যবস্থা করবো। ৩. অন্য সব যাত্রীরা কীভাবে ফড়িয়াদের জব্দ করতে হয় শিখিয়ে দেবো। যদি এতে চরম ব্যবস্থা নিতে হয় তাও করবো। দেশটাকে ফড়িয়াদের হাতে অথবা ঠগিদের হাতে ছেড়ে দেয়া যায় না। ৪. যেকোনো উপায়ে একজন যাত্রীকে যদি সাহায্য করতে পারি তা হলে আমার রমজান সার্থক হবে। ৫. প্রতি যাত্রী অন্য যাত্রীকে সাহায্য করবো।
৬. যারা পুলিশ তারা নিশ্চয়ই পথে থাকবেন। কেউ যদি এই রমজানে এক টাকাও ঘুষ খান, তিনি জেনে রাখুন দোজখ নিশ্চিত এবং তার আলামত ঈদের আগেই পাবেন। ৭. ক্ষমতাধারীরা বিন¤্র হন। ৮. ট্রেনে অযথা বিলম্ব না হয় সেদিকে খেয়াল করুন। দুর্ঘটনা যাতে না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখুন। যারা সেবা দেবেন তাদের চিহ্নিত করুন এবং পুরস্কৃত করুন। ৯. যারা স্বেচ্ছাসেবীরা তারা চেষ্টা করুন এই সময় যাত্রীদের কাছে যেতে ও তাদের সর্বতোভাবে সাহায্য করতে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :