শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ ব্রাজিল থেকে ইথানল নিতে পারে, যা তেলের চেয়ে অনেক সস্তা: রাষ্ট্রদূত ◈ যুক্তরাষ্ট্র সরে এলে বিশ্বরাজনীতিতে নেতৃত্ব দেবে কে: বাইডেন ◈ মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠালো বিজিবি ◈ উপজেলা নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপির ৬৪ নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ ◈ বর্ধিত ভাড়ায় ট্রেনের আগাম টিকিট বিক্রি শুরু ◈ বাড়ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ছুটি ◈ আরও তিন মামলায় জামিন পেলেন মামুনুল হক ◈ সাজেকে ট্রাক খাদে পড়ে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৯ ◈ তাপপ্রবাহে উচ্চ স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে শিশুরা,  বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ ইউনিসেফের ◈ মন্ত্রী ও এমপিদের নিকটাত্মীয়রা প্রার্থিতা প্রত্যাহার না করলে সময়মতো ব্যবস্থা নেওয়া হবে: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ২৭ মে, ২০১৯, ০৯:৫৫ সকাল
আপডেট : ২৭ মে, ২০১৯, ০৯:৫৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দ্রুত বিচার আইনের মেয়াদ ৫বছর বৃদ্ধি, কার্যকর থাকবে ২০২৪ সাল পর্যন্ত

ডেস্ক রিপোর্ট: আইনশৃঙ্খলা বিঘ্নকারী অপরাধ (দ্রুত বিচার) (সংশোধন) আইন-২০১৯ এর খসড়ার নীতিগত ও চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। সোমবার (২৭ মে) প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে তার তেজগাঁয়ের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।

পরে সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সম্মেলন কক্ষে এ বিষয়ে ব্রিফিং করেন সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম।

তিনি জানান, গত ২০০২ সালে এই আইনটি প্রণয়ন করা হয়। এর মেয়াদ ছিল ১৭ বছর। সেই ১৭ বছরের মেয়াদ ২০১৯ সালের ১৯ এপ্রিল শেষ হয়। মেয়াদ বাড়ানোর কারণে এই আইনের মেয়াদ হবে ২২ বছর। আাগমী ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল এর মেয়াদ মেষ হবে।

আইনের মেয়াদ বাড়ানোর কারণ হিসেবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, চাঞ্চল্যকর কিছু মামলা এই আইনের আওতায় পরিচালিত হচ্ছে। তাই এই আইনের কার্যকারিতা রয়েছে। ফলে মন্ত্রিপরিষদ মনে করেছে আইনের মেয়াদ আরও পাঁচ বছর বাড়ানো প্রয়োজন।

আইনটির সংশোধনের বিষয়ে তিনি বলেন, আইনের মূল অংশে কোনও কিছু সংশোধন হয়নি। আইনে বলা হয়েছে এর মেয়াদকাল ১৭ বছর হবে। সংশোধনে ১৭-এর স্থলে কেবল ২২ বছর লিখা হয়েছে। ফলে এর কার্যকারিতা থাকছে ২০২৪ সালের ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত।

এছাড়া বৈঠকে কাস্টমস আইন-২০১৯ এর খসড়ার চূড়ান্ত ও নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এ বিষয়ে সচিব জানান, আইনটি পাসের জন্য ২০১৮ সালে দশম জাতীয় সংসদে পাঠানো হয়েছিল। তবে সংসদের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় এটি আর সংসদে উপস্থাপন করা যায়নি। ফলে সেই আইনটি অবিকল ও হুবহু কোনও পরিবর্তন ছাড়াই আবারও মন্ত্রিসভার বৈঠকে উপস্থাপন করা হয়। পরে মন্ত্রিসভা এর অনুমোদন দেয়।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়