এইচ এম জামাল: দেশের অনেক ঝুঁকিপূর্ণ স্কুলভবনে চলছে শিক্ষা কার্যক্রম। নতুন স্কুল নির্মাণ এবং সংস্কারের জন্য আবেদন করলেও মিলছে না বরাদ্দ। বিদ্যালয় সংস্কার না হওয়ায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা করছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা। ইন্ডিপেনডেন্ট টিভি
দেশের প্রথম ডিজিটাল উপজেলা যশোরের শার্শায় ৪০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবনে ঝুঁকি নিয়ে লেখাপড়া করছে শিক্ষার্থীরা। অনেক স্কুলেই ক্লাস নেয়া হচ্ছে খোলা মাঠে। এতে শিক্ষা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ায় ঝরে পড়ছে অনেক শিক্ষার্থী।
হবিগঞ্জের ৮টি উপজেলার ২১০টি প্রাইমারি স্কুলভবনে ফাটল দেখা দিয়েছে। জরাজীর্ণ অনেক ভবন পরিত্যক্ত ঘোষণা হলেও বিকল্প কোনো ব্যবস্থা না থাকায় বাধ্য হয়ে পরিত্যক্ত ও ঝুকিপূর্ণ ভবনে ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষকরা। কোমলমতি শিশুদের স্কুলে পাঠিয়ে আতঙ্কে থাকছেন অভিভাবকরাও।
খাগড়াছড়িতে বিদ্যালয়ের ভবন সংস্কারের জন্য বারবার আবেদন করেও কোন লাভ হচ্ছে না বলছেন শিক্ষকরা। তবে, সংস্কারের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যালয়ের তালিকা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে বলে জানান জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা। নতুন ভবন নির্মাণ করে এলাকায় শিক্ষার পরিবেশ ফিরিয়ে আনার দাবি দীর্ঘ দিনের।
আপনার মতামত লিখুন :