শিরোনাম
◈ আরপিও ২০ ধারার সংশোধনী: রাজনৈতিক অধিকার বনাম আইনগত বাধ্যবাধকতা ◈ পাঁচ দুর্বল ইসলামী ব্যাংক একীভূত: নতুন ‘সম্মিলিত ব্যাংক’ গঠনের পথে সুযোগ ও ঝুঁকি ◈ নৌ, বস্ত্র ও পাট, পরিকল্পনা ও সমবায়ে নতুন সচিব ◈ যারা চাপে পড়বেন নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়ন হলে ◈ প্রার্থীদের ঋণতথ্য যাচাইয়ে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি নিচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ জাকির নায়েকের বাংলাদেশে আসা নিয়ে যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা (ভিডিও) ◈ সাংবাদিককে কনুই মারলেন বিএনপি নেতা সালাম, ভিডিও ভাইরাল ◈ বাংলাদেশিদের জন্য ভারতীয় ভিসা ইস্যুতে যে পদক্ষেপ নিল ভারতীয় দূতাবাস ◈ গণভোটের বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানা যাবে সোমবার! ◈ দুর্দান্ত ব‌্যা‌টিং‌য়ে অঙ্কনের শতক, ঘুরে দাঁড়ালো ঢাকা বিভাগ 

প্রকাশিত : ২৫ মে, ২০১৯, ০৯:৪৩ সকাল
আপডেট : ২৫ মে, ২০১৯, ০৯:৪৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

সাপের কামড়ে বছরে অন্তত ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গবেষণা

মঈন মোশাররফ : বিষধর সাপের কামড়ে পৃথিবীতে প্রতিবছর কমপক্ষে ৮০ হাজার মানুষের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডাব্লিউএইচও)। এর বাইরে চার লাখ লোক প্রতিবন্ধিত্ব বরণ করেন সাপের কামড়ে। ডাবিøউএইচও বলছে, প্রতিবছর ১ লাখ ৮০ হাজার থেকে ২ লাখ ৭০ হাজারের মতো মানুষ সাপের কামড় খেয়ে থাকেন। এর মধ্যে ৮০ হাজার থেকে ১ লাখ ৩৮ হাজার জনের মৃত্যু হিসাব বিভিন্ন পরিসংখ্যানে পাওয়া যায়। তবে সঠিক হিসাবে এই সংখ্যা অনেক বেশি বলেই মনে করছে ডাব্লিউএইচও। আর চিকিৎসা ও অ্যান্টি-ভেনমের অভাবে সাপের কামড়ে মৃত্যুর সংখ্যা উন্নয়নশীল দেশগুলোতেই বেশি। ডয়চে ভেলে

সাপের কামড়ে মৃত্যু ও প্রতিবন্ধিত্ব কমিয়ে আনতে ২০৩০ পর্যন্ত মেয়াদে একটি পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে ডাবিøউএইচও। পরিকল্পনার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে, অ্যান্টি- ভেনম ও আনুষঙ্গিক চিকিৎসায় মানুষের জন্য নিরাপদ, কার্যকর ও সহজলভ্য অভিগম্যতা নিশ্চিত করা। এতে অ্যান্টি- ভেনম উৎপাদন ও সরবরাহকে প্রাধান্য দেওয়া হবে, বলা হয়েছে সংস্থাটির ওয়েবসাইটে।

সাপের ছোবলের কারণে মৃত্যু সংখ্যার ভয়াবহ চিত্র পাওয়া যায় ভারতের একটি গবেষণা থেকে। ওই গবেষণায় বেরিয়ে আসে, ২০০৫ সালে ভারতে সাপের কামড়ে ৪৫,৯০০ মানুষের মৃত্যু হয়েছিলো। আর এই সংখ্যাটি ছিলো সরকারি হিসাবের চেয়ে ৩০ গুণ বেশি ।

ডাব্লিউএইচও বলছে, সাপের কামড়ে বেশির ভাগ লোক মারা যায় সাব-সাহারান আফ্রিকা, দক্ষিণ এবং দক্ষিণ-প‚র্ব এশিয়ায়। কারণ, সেখানে চিকিৎসা- সেবা অতটা পর্যাপ্ত নয়। আর ৮০ শতাংশের মতো লোক নিজেরাই সাপের কামড় খেয়ে স্থানীয় চিকিৎসা ব্যবস্থার দ্বারস্থ হন।

এদিকে, বিষধর সাপের এলাকায় অ্যান্টি- ভেনম উৎপাদনের ব্যবস্থা না থাকায় তাদেরকে সেটার জন্য পশ্চিমা দেশের মুখাপেক্ষী হতে হয়। আর দাম বেশি হওয়ায় ঔষধ থাকে মানুষের আওতার বাইরে। এটাকে সাপের কামড়ে মৃত্যু বাড়ার কারণ হিসাবে চিহ্নিত করেছে ‘ডক্টর উইদাউট বর্ডার্স।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়