ফাতেমা ইসলাম : আপাতত কিছু কিছু নিত্যপণ্যের দাম কমেছে। এর মধ্যে রয়েছে সবজি ও ডিম। তবে, ঈদ উপলক্ষে ঝাঁজ বেড়েছে পেঁয়াজ-রসুন-আদাসহ বিভিন্ন ধরনের মসলার। একইসঙ্গে দাম বেড়েছে দেশি মুরগি, ব্রয়লার ও লাল লেয়ার মুরগিরও। সেই ঝাঁজে-দামে নাভিশ্বাস উঠেছে মধ্যবিত্ত-নিম্নবৃত্তের। রাজধানীর একাধিক বাজার ঘুরে এমন চিত্র পাওয়া গেছে। বাংলা ট্রিবিউন
ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন দাম ঠিক করে দেওয়ায় অপরিবর্তিত রয়েছে গরুর মাংসের দাম। একইভাবে খাসির মাংসের দামও অপরিবর্তিত। তবে এলাকা ও বাজার ভেদে গরু ও খাসীর মাংস সরকার নির্ধারিত ৫২৫ টাকার জায়গায় ৩০ থেকে ৫০ টাকা বেশিতে বিক্রি হতে দেখা গেছে।
কোনাপাড়া বাজারের মাংস ব্যবসায়ী একরাম হোসেন বলেন, আমরা অনেক ভালো মানের গরু জবাই করি। তাই ৫২৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি করলে লোকসানের কবলে পড়বো। এ কারণেই নির্ধারিত দরে বিক্রি করতে পারছি না।
ঈদের সময় জামা-কাপড়ের পাশাপশি পেঁয়াজ, রসুন, আদাসহ বিভিন্ন ধরনের মসলার চাহিদা বাড়ে। এ সপ্তাহে এ জাতীয় পণ্যই বেশি বিক্রি হচ্ছে। তবে অনেকে ভবিষ্যতের জন্য পেঁয়াজ সংরক্ষণ করছেন। অনেক ক্রেতাই এখন বেশি করে পেঁয়াজ কিনছেন। ফলে পেঁয়াজের ওপর কিছুটা চাপ বেড়ে যাওয়ায় সামান্য দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে যে পেঁয়াজ ২৭ থেকে ২৮ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে, তা এই সপ্তাহে বিক্রি হচ্ছে ২৯ থেকে ৩০ টাকা কেজি দরে। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন
আপনার মতামত লিখুন :