শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ২৩ মে, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল
আপডেট : ২৩ মে, ২০১৯, ০৭:৩৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

খালেদা জিয়াকে মনোনয়নের বৈধতা দিয়ে ইসি গ্রহণযোগ্যতা ফিরে পেতে পারে: ব্যারিস্টার কায়সার কামাল

মঈন মোশাররফ : পাঁচ মাস আগে সম্পন্ন হওয়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র বৈধ হয়নি। তাহলে এর মধ্যে কি রাজনীতি বা আদালতে এমন কিছু ঘটেছে যে, খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র এবার বৈধ হবে? কেউ কেউ অবশ্য বিষয়টিকে সরকারের সঙ্গে সমঝোতা মনে করছেন। তবে বিএনপির এক আইনজীবীর দাবি, সমঝোতা নয়, আইনগতভাবেই খালেদা জিয়ার মনোনয়ন এবার বৈধ হবে।

খালেদা জিয়ার প্রধান আইনজীবী ও বিএনপির আইন বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বৃহস্পতিবার ডয়চে ভেলেকে বলেন, ৮ ফেব্রুয়ারি খালেদা জিয়াকে যখন কারাগারে পাঠানো হয় তখন তার বিরুদ্ধে ৩৬টি মামলা ছিলো। পরে আরো চারটি মামলা যুক্ত করা হয়েছে। এই মুহূর্তে খালেদা জিয়া চারটি মামলা বাদে সবগুলো মামলায় জামিনে আছেন। এই চারটির মধ্যে দুটির নিম্ন আদালত থেকে রায় হয়েছে, অন্য দুটি মানহানির মামলা। মানহানির মামলা দুটির শুনানি বুধবার হওয়ার কথা ছিলো। কিন্তু একেবারেই অন্যায়ভাবে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতের কাছে শুনানির জন্য এক মাস সময় চান। অথচ এই মামলা দু'টি ব্যক্তির মামলা, রাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই। এছাড়া জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট্রের মামলা হাইকোর্টে শুনানির অপেক্ষায় আছে। আর জিয়া অর্ফানেজ ট্রাস্টের মামলা আপিল বিভাগে আছে।

তিনি আরো বলেন, জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় খালেদা জিয়া ন্যায়বিচার পাননি। কারণ আইনে সুস্পষ্ট বলা আছে, উচ্চ আদালত থেকে কেউ দুই বছরের বেশি সাজাপ্রাপ্ত হলে তিনি পরবর্তী ৫ বছর নির্বাচন করতে পারবেন না। খালেদা জিয়ার সাজা ২ বছরের বেশি এটা সত্যি। কিন্তু তিনি তো সর্বোচ্চ আদালত থেকে দোষী সাব্যস্ত হননি। উচ্চ আদালতে মামলা চলাটাও আইনের অংশ। আদেশ না হওয়া পর্যন্ত তাকে সাজাপ্রাপ্ত বলা যাবে না। তখন তার মনোনয়ন বাতিল করা হয়েছিলো এই গ্রাউন্ডে যে, উনি ভোটের দিন নির্বাচনে বাধা দিতে পারেন। অথচ উনি কারাগারে। এই কারণে বলি, নির্বাচন কমিশন ইতিমধ্যে তাদের গ্রহণযোগ্যতা অনেকাংশেই নষ্ট করে ফেলেছে। এখন কিছু রিকভারির করার সুযোগ এসেছে। খালেদা জিয়ার মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করে তারা এই কাজটি শুরু করতে পারে। সম্পাদনায় : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়