শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২২ মে, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল
আপডেট : ২২ মে, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পা হারানো রাসেলকে ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশে সাড়া দিচ্ছেন না গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ, পরবর্তী শুনানি ২৫ জুন

মহসীন কবির : যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে গ্রীনলাইন পরিবহনের বাসচাপায় পা হারানো প্রাইভেটকার চালক রাসেল সরকারকে ক্ষতিপূরণের অবশিষ্ট ৪৫ লাখ টাকা দিতে আজ ২২ পর্যন্ত ফের সময় বেঁধে দিয়েছিল হাইকোর্ট। জানা গেছে গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ রাসেলের সঙ্গে কোন যোগাযোগ করে নি। ফলে আজকে আবার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে বিচারক বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশের পরও গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ পা হারানো রাসেলকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে আচরণ নীতিবাচক, তবে এ ব্যাপারে কোন ছাড় নয়। পরবর্তী শুনানি ২৫ জুন। বুধবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতে গ্রীনলাইন পরিবহনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অজি উল্লাহ। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন খোন্দকার শামসুল হক রেজা ও উম্মে কুলসুম স্মৃতি। এ্যাডভোকেট খোন্দকার শামসুল হক বলেন, আদালতের আদেশের পর এককালীন ৫ লাখ টাকা ও চিকিৎসার জন্য ৩ লাখ টাকা দিয়েছে গ্রীনলাইন। বাকি ৪৫ লাখ টাকা এক মাসের মধ্যে দেয়ার কথা। কিন্তু আর কোন টাকা দেয়নি। এ সময় গ্রীনলাইনের পক্ষে সময় আবেদন করলে তাদের আইনজীবী অজি উল্লাহকে জ্যেষ্ঠ বিচারক জিজ্ঞেস করেন, টাকা দিয়েছেন? জবাবে অজি উল্লাহ বলেন, চিকিৎসার জন্য খরচ দিচ্ছি। বিচারপতি বলেন, বাকি টাকা (৪৫ লাখ) দিয়েছেন? কথা ছিল এক মাসের মধ্যে বাকি টাকা দেবেন। টাকা তো দেননি।

আর চিকিৎসার খরচ তো আলাদা ডাইরেকশন ছিল। সব চিকিৎসা খরচ দেবেন। টাকা দেননি কেন? অজি উল্লাহ তখন বলেন, টাইম চেয়েছি। বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারক তখন বলেন, একবার চাইলেন, সময় তো দিলাম। চার আনা পয়সাও পে না করে সময় চাইলেন! আপনাদের (গ্রীনলাইন ) কি ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে? তা তো না। ব্যবসা চলছে। আমরা কি রিসিভার নিয়োগ দিয়ে দিব? একেবারে খালি হাতে চলে আসলেন। এটা কী করে হয়? সামনে কোর্টের ভ্যাকেশন আছে। তার আগে আদেশ বাস্তবায়ন করেন। তা না হলে কী করতে হয়, আমরা জানি। ২২ মে তারিখ রাখলাম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়