শিরোনাম
◈ পূর্বাচল প্লট মামলায় শেখ হাসিনা পরিবারের ভাগ্য নির্ধারণ আজ ◈ এনসিপিসহ চার দলের নতুন রাজনৈতিক জোটের আত্মপ্রকাশ বৃহস্পতিবার ◈ যেসব স্বর্ণ মিলল শেখ হাসিনার লকারে, দেখুন ছবিতে ◈ একই দিনে নির্বাচন–গণভোট: জানুন সরকারের দেওয়া ৮ গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ◈ আর্থিক দুরবস্থায় একীভূত হওয়া ৫ ব্যাংকে বেতন–ভাতা কমছে ◈ প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৬ কোটি ৬৮ লাখ ডিম উৎপাদিত হচ্ছে ◈ হংকং-এ আবাসিক কমপ্লেক্সে ভয়াবহ আগুন, প্রাণহানি ১৩, চারদিকে আতঙ্ক! (ভিডিও) ◈ শক্তিধর মালয়েশিয়ার বিরু‌দ্ধে লড়াই করে হারলো বাংলাদেশের মে‌য়েরা   ◈ নিউইয়র্কে মূলধারার রাজনীতিতে সাফল্যের স্বীকৃতি, মেয়র মামদানির ট্রানজিশন টিমে ১২ বাংলাদেশি   ◈ জাতীয় দল নির্বাচক‌দের প্রতি গুরুতর অ‌ভি‌যোগ আন‌লেন অধিনায়ক লিটন দাস

প্রকাশিত : ২২ মে, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল
আপডেট : ২২ মে, ২০১৯, ০৬:০৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

পা হারানো রাসেলকে ক্ষতিপূরণ দিতে হাইকোর্টের নির্দেশে সাড়া দিচ্ছেন না গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ, পরবর্তী শুনানি ২৫ জুন

মহসীন কবির : যাত্রাবাড়ী ফ্লাইওভারে গ্রীনলাইন পরিবহনের বাসচাপায় পা হারানো প্রাইভেটকার চালক রাসেল সরকারকে ক্ষতিপূরণের অবশিষ্ট ৪৫ লাখ টাকা দিতে আজ ২২ পর্যন্ত ফের সময় বেঁধে দিয়েছিল হাইকোর্ট। জানা গেছে গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ রাসেলের সঙ্গে কোন যোগাযোগ করে নি। ফলে আজকে আবার শুনানি অনুষ্ঠিত হয়। শুনানিতে বিচারক বলেন, হাইকোর্টের নির্দেশের পরও গ্রীন লাইন কর্তৃপক্ষ পা হারানো রাসেলকে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার বিষয়ে আচরণ নীতিবাচক, তবে এ ব্যাপারে কোন ছাড় নয়। পরবর্তী শুনানি ২৫ জুন। বুধবার বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কে এম কামরুল কাদেরের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেয়।

আদালতে গ্রীনলাইন পরিবহনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন অজি উল্লাহ। রিট আবেদনকারীর পক্ষে ছিলেন খোন্দকার শামসুল হক রেজা ও উম্মে কুলসুম স্মৃতি। এ্যাডভোকেট খোন্দকার শামসুল হক বলেন, আদালতের আদেশের পর এককালীন ৫ লাখ টাকা ও চিকিৎসার জন্য ৩ লাখ টাকা দিয়েছে গ্রীনলাইন। বাকি ৪৫ লাখ টাকা এক মাসের মধ্যে দেয়ার কথা। কিন্তু আর কোন টাকা দেয়নি। এ সময় গ্রীনলাইনের পক্ষে সময় আবেদন করলে তাদের আইনজীবী অজি উল্লাহকে জ্যেষ্ঠ বিচারক জিজ্ঞেস করেন, টাকা দিয়েছেন? জবাবে অজি উল্লাহ বলেন, চিকিৎসার জন্য খরচ দিচ্ছি। বিচারপতি বলেন, বাকি টাকা (৪৫ লাখ) দিয়েছেন? কথা ছিল এক মাসের মধ্যে বাকি টাকা দেবেন। টাকা তো দেননি।

আর চিকিৎসার খরচ তো আলাদা ডাইরেকশন ছিল। সব চিকিৎসা খরচ দেবেন। টাকা দেননি কেন? অজি উল্লাহ তখন বলেন, টাইম চেয়েছি। বেঞ্চের কনিষ্ঠ বিচারক তখন বলেন, একবার চাইলেন, সময় তো দিলাম। চার আনা পয়সাও পে না করে সময় চাইলেন! আপনাদের (গ্রীনলাইন ) কি ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে? তা তো না। ব্যবসা চলছে। আমরা কি রিসিভার নিয়োগ দিয়ে দিব? একেবারে খালি হাতে চলে আসলেন। এটা কী করে হয়? সামনে কোর্টের ভ্যাকেশন আছে। তার আগে আদেশ বাস্তবায়ন করেন। তা না হলে কী করতে হয়, আমরা জানি। ২২ মে তারিখ রাখলাম।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়