শিরোনাম
◈ তফশিল ঘোষণার তারিখ এখনো ঠিক হয়নি: ইসি সচিব ◈ কৃষ্ণ সাগরে ড্রোন হামলার পর পাঁচ দিন ধরে বিপদে ১০ নাবিক, তাদের একজন বাংলাদেশি প্লাবন ◈ খালেদা জিয়াকে নিয়ে আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পোস্ট, যা লিখলেন ◈ সব কিছু প্রস্তুত করা হচ্ছে, তারেক রহমান ফিরবেন যেকোনো সময়: আমীর খসরু ◈ পেট্রাপোলের জটিলতায় বেনাপোলে আটকে ১৫০ সুপারি ট্রাক, প্রতিদিন লাখ টাকার ক্ষতি রফতানিকারকদের ◈ বিদেশ নেওয়ার ক্ষেত্রে বেগম খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা বিবেচনা করা হচ্ছে: ডা. জাহিদ হোসেন (ভিডিও) ◈ মহানবীর রওজা জিয়ারতে নতুন নিয়ম ও সময়সূচি ঘোষণা ◈ আইজিপি বাহারুলের বরখাস্ত চেয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছে আবেদন ◈ শেখ হাসিনা ভারতে থাকবেন কি না তাকেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে: এস জয়শঙ্কর ◈ সাম‌নে হ‌বে ভোটের আগে জোট, পর্দার আড়ালে 'আন্ডারস্ট্যান্ডিং'

প্রকাশিত : ২০ মে, ২০১৯, ১১:২৪ দুপুর
আপডেট : ২০ মে, ২০১৯, ১১:২৪ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডাহা ফেল ইমরান খানের মাস্টারপ্লান, তৈলভান্ডারের খোঁজ পেল না পাকিস্তান

ফাতেমা ইসলাম : ঘটা করে শুরু হয়েছিলো খোঁজ। তবে শেষমেশ পর্বতের মূষিক প্রসব। পাকিস্তান উপক‚লে তেল ও প্রাকৃতিক গ্যাসের ভান্ডারের সন্ধান পাওয়া গেলো না। রবিবার পাক সংবাদমাধ্যম সূত্রে এমনটাই জানা গিয়েছে। সংবাদ প্রতিদিন
করাচি উপক‚লের কাছে আরব সাগরে প্রাকৃতিক জ্বালানির ভান্ডার খুঁজে পাওয়ার ব্যাপারে প্রায় নিশ্চিত ছিলেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান। ওই তেল ও গ্যাস ভান্ডারের উপর নির্ভর করেই চরম আর্থিক দুরবস্থা থেকে বের করে আনার স্বপ্ন দেখেছিলেন তিনি। সেদিক থেকে তাঁর জন্য এটি একটি বড় দুঃসংবাদ। তেল বা গ্যাস ভান্ডারের সন্ধান না মেলায় করাচির কাছে গভীর সমুদ্রে কেকরা-১-এ খননকার্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পাক প্রধানমন্ত্রীর পেট্রোলিয়াম বিষয়ক বিশেষ উপদেষ্টা নাদিম বাবর। উল্লেখ্য, বিখ্যাত মার্কিন তেল উৎপাদন সংস্থা এক্সোন মোবিল, ইতালির ইএনআই-সহ একাধিক সংস্থা খননকার্যে যুক্ত ছিলো।

বাবর জানিয়েছেন, কেকরা-১ (ইন্ডাস জি-ব্লক)-এ প্রায় ৫ হাজার ৫০০ মিটারেরও বেশি খননকাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। তবে মেলেনি জ্বালানির সন্ধান। পরিত্যক্ত এই খনন প্রকল্পের জন্য ১০ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি খরচ হয়েছে। উল্লেখ্য, গত মার্চেই ইমরান খান ঘোষণা দিয়েছিলেন যে, পাকিস্তানকে আর তেল আমদানি করতে হবে না। কারণ, করাচি উপক‚লের কাছেই গভীর সমুদ্রে তৈলভান্ডারের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। উল্লেখ্য, প্রায় ভেঙে পড়েছে পাকিস্তানের অর্থনীতি। সম্পাদনা : কায়কোবাদ মিলন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়