ফিরোজ আহমেদ : কৃষিতে প্রায় ৯ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দেয়া হয়, যা আসলে নানা কোম্পানিওয়ালারাই পান। আমরা পরিষ্কার করে বলি, কোনো ভর্তুকি লাগবে না। সার-ডিজেল-বীজ-ঔষধ-বিদ্যুৎসহ সব কিছুর দাম ধরে, কৃষকের নিজের শ্রম ধরে ধানের দাম নির্ধারণ করা হোক, তার জন্য অন্তত ৫০ ভাগ মুনাফার ব্যবস্থা করা হোক। সরকার ধান-গম-আলু-ভুট্টা এই চারটি মাত্র ফসলের বড় অংশ কিনে নিক, মধ্যস্বত্বভোগীদের উচ্ছেদ করুক। শহরে প্রধান খাদ্যগুলোর দাম তাতে উঠানামা করবে না, আর এতে করে বাড়তি তেমন চেষ্টা ছাড়াই বাকি সব ফসলেরও নির্দিষ্ট মুনাফার হার তৈরি হয়ে যাবে।
কৃষিকাজ লাভজনক হলেই এতে সম্মান আসবে। শিক্ষিত ছেলেমেয়েরা কৃষিতে যাবে। সার-বীজের দাম বাঁচাতে তারা নিত্যনতুন জৈব প্রযুক্তি ব্যবহার করবে। চাকরির জন্য ছুটবে না, ভূমধ্যসাগরে ডুবেও মরবে না। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :