শিরোনাম
◈ মহেশখালী সমন্বিত উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ আইনের খসড়া আজ মন্ত্রিসভায় উঠছে ◈ গাজীপুরে কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে চীনা নাগরিকের মৃত্যু ◈ প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব ও গাম্বিয়া সফর বাতিল ◈ এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ৪ পুলিশ সদস্যসহ আহত ২০ ◈ মার্চ মাসে সারাদেশে ৬২৪ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫৫০, আহত ৬৮৪  ◈ ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ককে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে হবে: হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ◈ অস্ত্রসহ কেএনএফের আরও ৯ সদস্য আটক ◈ পাকিস্তানের মুশতাক আহমেদ বাংলাদেশের নতুন স্পিন কোচ ◈ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কারিকুলাম যুগোপযোগী করার তাগিদ রাষ্ট্রপতির

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০১৯, ০৭:১০ সকাল
আপডেট : ১৬ মে, ২০১৯, ০৭:১০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঢাকার চার নদীর উদ্ধার করা অংশে চিত্তাকর্ষক পরিকল্পনা সরকারের

নুর নাহার : নদীর দুপাড়ে থাকবে ওয়াকওয়ে। তৈরি হবে সবুজে ঘেরা বেশ কয়েকটি ইকোপার্ক। থাকবে ঝুলন্ত সিঁড়িও মুক্ত অপেরা মঞ্চ শিশু কর্নার। নির্মিত হবে নানা ধরনের রাইড। আর রাতে থাকবে চোখ ধাধানো আলোক সজ্জা। বদলে যাবে সব কিছুই। ঢাকার আশ পাশের চার নদীর উদ্ধার করা অংশকে ঘিরে এমনি চিত্রাকর্ষক পরিকল্পনা সরকারের। এটিএন নিউজ

ভবিষ্যতে আর কেউ যাতে নদী দখল করতে না পারে সে জন্য উদ্ধার করা অংশে টেকসই রুপ দিতে চায় সরকার। পাশাপাশি পরিবেশের সুরক্ষায় সৌন্দার্যায়ন করা হবে এসব এলাকায়। বুড়িগঙ্গা, তুরাগ, বালুয়া, শীতলক্ষ্যার তীরে ২২০ কিলোমিটার হবে ওয়াকওয়ে। বিভিন্ন স্থানে হবে ১০০ এর বেশি ঝুলন্ত সিঁড়ি। নদীর তীর জুড়ে তৈরি করা হবে ৪০৯টি বসার সিট।

বিআইডব্লিউটিএর চেয়ারম্যান কমড্রো এম মাহবুব- উল ইসলাম বলেন, পিলারগুলো হবে অনেক বড়্। যা মাটির নিচে ২৫-৩৫ফিট এবং ৮ সিসি ঢালাই হবে। মাটির উপরে ১৬ ফিট পর্যন্ত দৃশ্যমান হবে। পিলারগুলোর স্থায়ীত্ব দাঁড়াবে ১০০ বছর। এবং এগুলো সহজে নড়ানো বা স্থানান্তর করা যাবে না। পরিকল্পনা আছে ওখানে আমরা জিপিএস ডিভাইস বসিয়ে দেবো যাতে কোনো কারণে যদি কোনো পিলার রিমুভ হয় সেটি আমরা জানতে পারবো।

ঢাকার ঐতিহ্য আহসান মঞ্জিলকে কেন্দ্র করে বুড়িগঙ্গার দুপাড়ে তৈরি করা হবে দৃষ্টি নন্দন এলাকা। বাবু বাজার থেকে সদরঘাট কয়েক কিলোমিটার জুড়ে তৈরি করা হবে ভিন্ন রকম এলাকা। স্থাপন করা হবে বেশ কয়েকটি বাণিজ্যিক ঘাট। নদী পর্যবেক্ষণ ডেক আর নানা ধরণের দোকান থাকবে । থাকবে অপেরা হাউজও। রাতে তাক লাগানো আলোক সজ্জায় পালটে যাবে সব কিছুই।

বিআইডব্লিউটিএর সদস্য (যুগ্ম সচিব) মো : নূরুল আলম বলেন, এখানে আমরা ওয়াকওয়ে করবো। আগামী ১০০ বছরেও যাতে নদী দখল না হয় সে জন্য আমাদের কাজের ধারায় পরিবর্তন এসেছি। ২০২২ সাল নাগাদ শেষ হবে এর কাজ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়