শিরোনাম
◈ বিশৃঙ্খলার পথ এড়াতে শিশুদের মধ্যে খেলাধুলার আগ্রহ সৃষ্টি করতে হবে: প্রধানমন্ত্রী ◈ তাপপ্রবাহের কারণে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাসও বন্ধ ঘোষণা ◈ সোনার দাম কমেছে ভরিতে ৮৪০ টাকা ◈ ঈদযাত্রায় ৪১৯ দুর্ঘটনায় নিহত ৪৩৮: যাত্রী কল্যাণ সমিতি ◈ অনিবন্ধিত নিউজ পোর্টাল বন্ধে বিটিআরসিতে তালিকা পাঠানো হচ্ছে: তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী ◈ পাবনায় হিটস্ট্রোকে একজনের মৃত্যু ◈ জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭ কোটি ডলার ঋণ দেবে এডিবি ◈ ক্ষমতা দখল করে আওয়ামী শাসকগোষ্ঠী আরও হিংস্র হয়ে উঠেছে: মির্জা ফখরুল ◈ বেনজীর আহমেদের চ্যালেঞ্জ: কেউ দুর্নীতি প্রমাণ করতে পারলে তাকে সব সম্পত্তি দিয়ে দেবো (ভিডিও) ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪২ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট স্ট্রোকে একজনের মৃত্যু

প্রকাশিত : ১৬ মে, ২০১৯, ০৮:৩০ সকাল
আপডেট : ১৬ মে, ২০১৯, ০৮:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবিলম্বে পাটকল শ্রমিকদের বেতন-ভাতা পরিশোধ করতে হবে, বললেন রাজেকুজ্জামান রতন

জুয়েল খান : পাটকল শ্রমিকদের এখন পর্যন্ত ৭৫ কোটি টাকার মতো বাকি রয়েছে। অথচ প্রায় তিনশো পঞ্চাশ কোটি টাকার মতো উৎপাদিত পাটজাত পণ্য অবিক্রীত অবস্থায় পড়ে আছে। ফলে সরকারি অব্যবস্থাপনা, পাটক্রয়ে দুর্নীতি, লুটপাট, সময়মতো কারখানার আধুনিকীকরণ না করার খেসারত হিসেবে আজকে হাজার হাজার শ্রমিকের ন্যায্য বেতন বঞ্চিত হয়ে রাস্তায় অবরোধ করছে। সরকারের একটা ভুলনীতির খেসারত দিচ্ছে আমাদের পাটকল শ্রমিকেরা, এমটাই মনে করেন বাসদের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য রাজেকুজ্জামান রতন।

তিনি বলেন, অবিলম্বের পাটকল শ্রমিকদের বেতন প্রদান করা, তাদের ন্যায্য নয় দফা দাবি বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেয়া, পাটক্রয়ে যে সীমাহীন দুর্নীতি হয় সেটা বন্ধ করা। পাটকলে মাঝারি কর্মকর্তাদের কমিয়ে শ্রমিকের জন্য বরাদ্দ বৃদ্ধি করতে হবে। এছাড়া পাট খাত নিয়ে প্রয়োজনে একটা জাতীয় পর্যায়ের সংলাপের আয়োজন করতে হবে। সারাবিশে^ যেখানে পাটের দাম এবং ব্যবহার বাড়ছে যার ফলে বাংলাদেশে পাটের এক বিপুল সম্ভবনা তৈরি হচ্ছে। কিন্তু সেই সম্ভবনাকে কাজে না লাগিয়ে রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোকে ধ্বংস করে একদল ব্যক্তির হাতে আমাদের পাট খাতকে তুলে দেয়ার যে অশুভ আয়োজন চলছে সেটা বন্ধ করতে হবে। বাংলাদেশে সেখানে কীভাবে প্রতিবছর এই খাতে এতো টাকা লোকসান হচ্ছে এবং কৃষক পাটের মূল্য পাচ্ছে না। শুধু লাভবান হচ্ছে ব্যবসায়ীরা।

তিনি আরো বলেন, পাট বাংলাদেশের জাতীয় সম্পদ এবং জাতীয় পরিচিতি। সুতরাং এই দু’টাকেই রক্ষা করতে হবে। পাটের মৌসুমে পাটের দাম থাকে বারোশো টাকার মতো মণপ্রতি, কিন্তু তখন সরকারি পাটকলে কৃষকের কাছ থেকে পাট কেনে না। সরকারি পাটকলের পাটক্রয় করা হয় যখন পাট ব্যবসায়ীদের কাছে চলে যায় তখন পাটের দাম হয় পঁচিশশো টাকার মতো, ফলে সরকারের লোকসান হচ্ছে, কিন্তু সেই টাকা কৃষকের ঘরে যাচ্ছে না, টাকা পাচ্ছে মধ্যস্বত্বভোগীরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়