আসাদুজ্জামান সম্রাট : জাতীয় সংসদে শিশু অধিকার বিষয়ক সংসসদীয় ককাসের পুনর্গঠন করা হয়েছে। ডেপুটি স্পিকারকে প্রধান উপদেষ্টা, সংসদ সদস্য শামসুল হক টুকুকে সভাপতি, আরমা দত্তকে সহ-সভাপতি করে এ ককাস গঠন করা হয়। বুধবার সকালে জাতীয় সংসদ ভবনে ডেপুটি স্পিকারের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ ককাস পুনর্গঠন করা হয়।
কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সংসদ সদস্য মনোরঞ্জন শীল গোপাল, আবুল কালাম মো. আহসানুল হক চৌধুরী, মো. আছলাম হোসেন সওদাগর, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, সামছুল আলম দুদু, ডা. সামিল উদ্দিন আহমেদ শিমুল, মো. ইসরাফিল আলম, মো. ফরিদুল হক খান, রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক, কাজী কেরামত আলী, শেখ সারহান নাসের তন্ময়, মো. আব্দুল মজিদ খান, আনোয়ার হোসেন খান, সাইমুম সরওয়ার কমল, মো. রেজাউল করিম বাবলু, বেগম ওয়াসিকা আয়শা খান, বাসন্তী চাকমা, উম্মে ফাতেমা নাজমা, অপরাজিতা হক, রাবেয়া আলীম, তামান্না নুসরাত (বুবলী), কাজী কানিজ সুলতানা, গেণ্ডারিয়া ঝর্ণা সরকার, খোদেজা নাসরিন আক্তার হোসেন, রওশন আরা মান্নান, নাহিদ ইজাহার খান ও মোছা. শামীমা আক্তার খানম।
এরপর জাতীয় সংসদের আইপিডি কনফারেন্স হলে বাংলাদেশ শিশু অধিকার ফোরাম আয়োজিত শিশু অধিকার সুরক্ষা ও অগ্রগতি শীর্ষক সেমিনারে নবগঠিত ককাসের সদস্যগণ অংশগ্রহণ করেন। ককাসের সভাপতি শামসুল হক টুকু’র সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথি ছিলেন ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া। প্রধান অতিথির বক্তৃতায় ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে শিশু অধিকার বিষয়ে একটি শিশু অধিদপ্তর গঠনের জন্য আহবান জানান।
এসময় তিনি বলেন, শিশুদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর মমতার কারণেই সরকার বাংলাদেশে শিশু বাজেট বরাদ্দ করেছে। এর আগে কোন সরকার এধরণের বাজেট বরাদ্দ দেয়নি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার শিশুদের কল্যাণে সবসময় উদারতার পরিচয় দিয়েছেন এবং এখনও দিচ্ছেন। তাই সময়োপযোগী এ দাবিটাও প্রধানমন্ত্রীর নিকট গুরুত্বের সাথে উপস্থাপন করলে তিনি তা পুরণ করবেন বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন ডেপুটি স্পিকার।
আপনার মতামত লিখুন :