সাইফুল ইসলাম রিপন :তিব্বতে দুইটা জিনিস বাদ রয়ে গেলো, আফসোস যে আছে তা নয়। কিন্তু এই দুইটাই তিব্বতের চরম বৈচিত্র! ঝশু ইঁৎরধষ : আমি তিব্বতে আসার আগেই জানি এরা মৃতদেহ শকুনকে উৎসর্গ করে। আমার ধারণা ছিলো খুব স্বল্পসংখ্যক মানুষ হয়তো এটা করে। কিন্তু জেনে অবাক হলাম বেশির ভাগ মানুষ এটা করে। তাতে অবশ্য সমস্যা নাই, মৃতদেহ শিয়াল, শকুনে খেলে বরং প্রাণিগুলো একটু খাওয়া পেলো। ট্যুর অপারেটরকে বলেছিলাম আমাকে দেখাতে, রাজি হলো না।
চড়ষুধহফৎু : শিগাটছে থেকে এভারেস্ট বেস ক্যাম্প যেতে অনেকগুলো গ্রাম পরে। এই এলাকাটা তিব্বতের শস্য ভা-ার। বিস্তীর্ণ শস্য ক্ষেত। পাকা করা খালের ব্যবস্থা। প্রত্যেকেটা শস্য ক্ষেতে পানি জাওয়ার খুব সুন্দর ব্যবস্থা। এরা ঘোড়া দিয়েও চাষ দেয়। কিছু কিছু বাড়ি অন্য বাড়ি থেকে আলাদা। একটু অবাক হলেম, এমন কেন! ট্যুর অপারেটর বললো, সম্পত্তি যেন অন্যের হাতে না যায়, সে জন্য এরা চার/পাঁচ ভাই একটা মেয়ে বিয়ে করে! আমি আক্ষরিক অর্থে আকাশ থেকে পরা! এ রকম একটা পরিবারের সাথে পরিচয় হওয়া বাদ থেকে গেলো। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :