শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ১২ মে, ২০১৯, ১১:১৭ দুপুর
আপডেট : ১২ মে, ২০১৯, ১১:১৭ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের পাশাপাশি রোজায় ফলের দাম বেড়েছে দ্বিগুণ

রমজান আলী : রোজায় নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দামের পাশাপাশি চড়েছে ফলের দামও, কোনো কোনো ফলের দাম দ্বিগুণ হয়েছে কয়েক দিনের ব্যবধানে।
তীব্র গরমে রোজায় ফলের চাহিদা বাড়ায় এর দাম বেড়েছে বলে জানিয়েছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে কয়েক দিনের মধ্যে এত বেশি দাম বৃদ্ধিতে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন ক্রেতারা।

শনিবার ঢাকার বিভিন্ন এলাকা ফলের দোকানে আপেল, আঙ্গুর, নাশপাতি, মাল্টা, আনারস, পেয়ারা বাড়তি দামে বিক্রি হতে দেখা যায়। বেড়েছে কলার দামও, কোথাও কোথাও কলা পাওয়া যাচ্ছে না দাবি করে অনেক বেশি দাম হাঁকছেন বিক্রেতারা। কারওয়ান বাজার একটি দোকান থেকে ৩৫০ টাকা কেজি দরে নাশপাতি কিনেছেন আরিফ। তিনি বলেন, ১০ থেকে ১৫ দিন আগে এই নাশপাতি বিক্রি হয়েছে ১৬০ থেকে ১৭০ টাকায়।

এদিন মহাখালী, বাংলামোটর, মগবাজার, মিরপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় মাল্টা বিক্রি হয় ১৮০ টাকা কেজি দরে। খুরচা বাজারে বিক্রি হতো আগে ১০০ থেকে ১১০ টাকা ছিলো। তবে জনপ্রিয় সুপারশপ মীনা বাজারের মগবাজার শাখায় মাল্টার কেজি রাখা হচ্ছে ২০০ টাকা। যদিও সপ্তাহ দুয়েক আগে যখন বাজারে ১২০-১৩০ টাকা কেজি মাল্টা বিক্রি হয়েছিল, তখন ছাড় দিয়ে কেজি ৯৯ টাকায় দিয়েছিল তারা।

পুরানা পল্টনের একটি দোকানে নানা রকম বিদেশি ফল। কেজিতে ৫০ টাকার বেশি বেড়েছে আপেলের দাম। সপ্তাহ দুয়েক আগে যে আপেল ১৬০ টাকা কেজিতে কিনেছেন, সেটি এদিন কিনতে ২২০ টাকা গুণতে হয়েছে বলে মেরুল বাড্ডার এক বাসিন্দা জানিয়েছেন।

কলার দামেও হয়েছে বড় ধরনের উলম্ফন। সবরি কলার হালি বিক্রি হচ্ছে ৪০ টাকায়, আর ছোট চাঁপা কলার হালিতে রাখা হচ্ছে ২৫ টাকা, যেখানে রোজার আগে এসব কলা অর্ধেক দামেই পাওয়া গেছে। শনিবার ছোট আকারের আনারস প্রতিটি কিনতে লেগেছে ৫০ টাকা করে, যেখানে বছরের বেশিরভাগ সময়ই তা ২০-২৫ টাকায় পাওয়া যায়। এবার অল্প কয়েকদিনের জন্য কম টাকায় বিক্রি হওয়া তরমুজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। তিন কেজির একটু বেশি একটা তরমুজ কিনতে গুণতে হয়েছে ৩৪০ টাকা। আঙ্গুরের দামও অনেক বেশি। ছোট আঙ্গুরের কেজি ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা, আর বড় লাল আঙ্গুর কেজিতে রাখা হচ্ছে ৪৫০-৪৬০ টাকা। পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে কেজি ৮০ থেকে ১০০ টাকায়। রোজায় ইফতারের অন্যতম অনুসঙ্গ খেজুরের প্রকার ভেদে রয়েছে দামের ভিন্নতা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়