শিরোনাম
◈ ঢাকা শিশু হাসপাতালের আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ ইরানে ইসরায়েলের হামলার খবরে বিশ্বজুড়ে উত্তেজনা, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আতঙ্ক ◈ বিমানবন্দরের থার্ড টার্মিনালের বাউন্ডারি ভেঙে বাস ঢু‌কে প্রকৌশলী নিহত ◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ ভেটোর তীব্র নিন্দা,মার্কিন নীতি আন্তর্জাতিক আইনের নির্লজ্জ লংঘন : ফিলিস্তিন ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৬ মে, ২০১৯, ০৪:৩২ সকাল
আপডেট : ০৬ মে, ২০১৯, ০৪:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয়

নুর নাহার : মঙ্গলবার (০৬ মে) থেকে শুরু হচ্ছে পবিত্র মাহে রমজান। রমজানে ডায়াবেটিস রোগীর রোজা রাখার বিষয়ে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। দীর্ঘ সময় না খাওয়ার কারণে রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা কমতে পারে। তাছাড়া হাইপোগ্লাকোমির্য়া হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে। সময় টিভি
রোজায় ডায়াবেটিস রোগীদের করণীয় :

১. নিয়মিত রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা চেক করুন। ২. রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা খুব বেশি বৃদ্ধি পেলে বা কমে গেলে তার চিকিৎসা জরুরি। ৩. যদি আপনি দ্বিধান্বিত, বিচলিত বা অসুস্থ বোধ করেন দ্রুত রক্তের গ্লুকোজের মাত্রা পরিমাপ করে দেখুন। ৪. এই লক্ষণগুলো হাইপোগ্ ইসেমিয়ার কারণে হতে পারে। ৫.চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী অ্যান্টি-ডায়াবেটিক ঔষধ বা ইনসুলিন গ্রহণ করুন। ৬. রোজার সময়ের জন্য চিকিৎসক ঔষধ গ্রহণের সময় পরিবর্তন করে দেবেন।
ইফতারের সময় যে ধরনের খাবার খাবেন :

১. সঠিক এবং স্বাস্থ্যকর খাবার নির্বাচন করুন। ভুল এবং অস্বাস্থ্যকর খাবার রক্তের গ্লুকোজের মাত্রার ভারসাম্য নষ্ট করতে পারে। ২. ইফতারের সময় স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন, অল্প করে গ্রহণ করুন। ৩. খাবারের আকারের বিষয়ে বুদ্ধিমান হোন। ৪. চিনি সমৃদ্ধ ও ডিপ ফ্রাই করা খাবার গ্রহণ করবেন না। ৫. অনেক বেশি ও ভারী খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এগুলো পেটফাঁপা ও এসিডিটির সমস্যা তৈরি করতে পারে। ৭. রোজা ভাঙার পর স্বাস্থ্যকর তরল গ্রহণ করুন। পানি সবচেয়ে ভালো পানীয়। এছাড়াও লেবু পানি, ঘোল, মিষ্টি ছাড়া লস্যি এবং প্লেইন মিল্ক পান করতে পারেন। শরবত, ফলের জুস, প্যাকেটজাত মিষ্টি পানীয় গ্রহণ এড়িয়ে চলুন। ৮. ক্যাফেইন সমৃদ্ধ পানীয় যেমন-কফি, সোডা বা ফ্রিজি ড্রিংক পান করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ, এই পানীয়গুলো ডিহাইড্রেশন সৃষ্টি করতে পারে।
সেহরির সময় যে ধরনের খাবার খাবেন :

পর্যাপ্ত পানি পান করুন সেহরিতে। কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের এবং উচ্চমাত্রার ফাইবারযুক্ত খাবার যেমন- বাদামী চাল, গম, ওটস বা বার্লি। লিগিউম জাতীয় খাবার যেমন - মটরশুঁটি খেতে পারেন, লো ফ্যাটের দুধ ও পনির খেতে পারেন। এ ধরনের খাবার দীর্ঘক্ষণ পাকস্থলীতে থাকে এবং ক্ষুধা কম লাগে। এছাড়া একটি আস্ত ফল খান। আপনার ডায়েটে ডাল ও সবজি যোগ করুন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়