শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০১৯, ০৫:৪১ সকাল
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০১৯, ০৫:৪১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোকাব্বির ইস্যুতে ভেঙ্গে যেতে পারে গণফোরাম

শিমুল মাহমুদ : দলীয় সিদ্ধান্তের বাহিরে শপথ নেয়ায় পর কাউন্সিলে অংশ নেন গণফোরাম সমর্থিত সংসদ সদস্য মোকাব্বির খান। দল থেকে সাংগঠনিক ব্যবস্থার কথা বলা হলেও পরবর্তিতে নীরব থাকে ড. কামাল হোসেনের নেতৃত্বাধীন গণফোরাম। এই নিয়ে চলছে দলের ভেতরে বাইরে নানা গুঞ্জন।

সূত্র জানায়, ২০ এপিল মোকাব্বির খানের বহিস্কারের বিষয়ে বৈঠকে বসে দলটি। সিদ্ধান্ত নিতে ব্যর্থ হলে শোকজ করে দলের নেতারা। এমন সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ হন সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসীন মন্টু। কাউকে কিছু না বলেই তিনি বৈঠক থেকে বের হয়ে আসেন। এরপর থেকেই মূলত দলের কোনো কর্মকাণ্ডে অংশ নিচ্ছেন না তিনি।

শনিবার সকালে দলের নির্বাহী সভাপতি এ্যাড. সুব্রত চৌধুরী শোকজের চিঠিতে স্বাক্ষরের জন্য আসেন মন্টুর বাসায়। সেখানেও চলে নাটকীয়তা। ২৭ তারিখের পরিবর্তে ২০ তারিখের স্বাক্ষর করে খুশি করেন সুব্রত চৌধুরীকে ।

এ প্রসঙ্গে মোস্তফা মহসীন মন্টু বলেন, মোকাব্বির খানের বিষয়ে দলের চুড়ান্ত সিদ্ধান্তেই আমরা তাকে শোকজ করেছি। এখন তিনি কাউন্সিলে কোনো আসলেন এই বিষয়ে আমাদের সভাপতি বলতে পারবে। তাছাড়া কাউন্সিলে আমি ছিলাম না। বাথরুমে পরে কোমড়ে ব্যথা পেয়েছি। ডাক্তার বিশ্রামে থাকতে বলেছেন। তাই কিছুদিন দলীয় কর্মকাণ্ডের বাহিরে রয়েছি।

এদিকে দলের মধ্যেও গুঞ্জন চলেছে ড. কামাল হোসেন দলের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে রেজা কিবরিয়াকে পছন্দ করছেন। দলের গুরুত্বপূর্ন বিষয়েও রাখছেন না মোস্তফা মহসীন মন্টুকে।
সূত্র আরো জানায়, সাত দিনের মধ্যে নতুন কমিটির আহবান জানিয়ে ছিলেন সুব্রত চৌধুরী। তবে সেই বিষয়ে সাড়া পাননি দলের নেতাদের।

এ বিষয়ে মন্টু বলেন, রেজা কিবরিয়া সাধারণ সম্পাদক হলে আমার কোন আপত্তি নাই। আমি সাধারণ সম্পাদক হবো না সেটা আগেই বলে দিয়েছি। সাধারণ সম্পাদক হওয়াটা খুব বড় ব্যাপার বলে আমি মনে করছি না। যদি দলের ও দেশের জন্য কারো কাজ করার ইচ্ছা থাকে সাধারণ সদস্য হয়েও কাজ করা যায়। কাজ করার ইচ্ছা না থাকলে সাধারণ সম্পাদক বানিয়েও লাভ নেই।

এদিকে প্রশিক্ষণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম পথিক বলেন, মোস্তুফা মহসীন মন্টু মানে অর্ধেক গণফোরাম। বাংলাদেশের মাটিতে রাজনীতির মেঠো মানুষ ছাড়া রাজনীতি চলে না। ড্রইংরুমের রাজনীতি এ দেশে চলে না। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়