ফাতেমা ইসলাম : চট্টগ্রাম বন্দর ১৩২ বছর পূর্ণ করলেও এখনও অনেক সমস্যায় জর্জরিত। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নানা ক্ষেত্রে দক্ষতা বাড়লেও অর্থনৈতিক উন্নয়নের সাথে পাল্লা দিতে পারছে না এটি। ব্যবসায়ীদের অভিযোগ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় থমকে আছে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প। ইন্ডিপেন্ডেন্ট টিভি
চতুর্থ শতকে কর্ণফুলীর মোহনায় গড়ে ওঠা পোতাশ্রয়, বন্দরে রুপ নেয় চর্তুদশ শতকে । সেসময় এই বন্দরের নাম ছিলো পোর্টো গ্রান্ডো। ২০২৫ সালে বে-টার্মিনাল শুরুর কথা থাকলেও এখনও ভূমি অধিগ্রহণই শেষ হয়নি। এ বছরের মধ্যে পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনালের নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার কথা, কিন্তু কাজ হয়েছে মাত্র ১৮ ভাগ। আর বেশ কয়েকদফা পিছিয়ে শুরু হওয়া কর্ণফুলী নদীর ড্রেজিংয়ের কাজ শেষ হয়েছে ৪০ ভাগ।
চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সচিব ওমর ফারুক বলেন, আগামি ২-৩ বছরের মধ্যে সব বিগ প্রজেক্ট আমাদের হাতে চলে আসবে বলে আশা করি। এবং ২০২১ সালের মধ্যে আমরা এ কাজ শুরু করতে পারবো।
চট্টগ্রামের মেট্রোপলিটনের সহ-সভাপতি এ এম মাহবুব চৌধুরী বলেন, পোর্ট চেয়ারম্যান অর্ডিন্যান্সের ক্ষমতা ব্যবহার করলেই ওনার এর কিছু লাগে না। বন্দরতো ইমার্জেন্সি সার্ভিস। এটার জন্য উনি করতে পারেন। উনাকে ইয়ার্ড তৈরি করতে হবে স্টাফিয়িং এরিয়া বানাতে হবে।
আপনার মতামত লিখুন :