শিরোনাম
◈ ভারতে লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট পড়েছে ৫৯.৭ শতাংশ  ◈ ভবিষ্যৎ বাংলাদেশ গড়ার কাজ শুরু করেছেন প্রধানমন্ত্রী: ওয়াশিংটনে অর্থমন্ত্রী ◈ দাম বেড়েছে আলু, ডিম, আদা ও রসুনের, কমেছে মুরগির  ◈ ২০২৫ সালের মধ্যে ৪৮টি কূপ খনন শেষ করতে চায় পেট্রোবাংলা ◈ ভিত্তিহীন মামলায় বিরোধী নেতাকর্মীদের নাজেহাল করা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল ◈ বিনা কারণে কারাগার এখন বিএনপির নেতাকর্মীদের স্থায়ী ঠিকানা: রিজভী ◈ অপরাধের কারণেই বিএনপি নেতা-কর্মীদের  বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী  ◈ অ্যাননটেক্সকে জনতা ব্যাংকের সুদ মওকুফ সুবিধা বাতিলের নির্দেশ বাংলাদেশ ব্যাংকের ◈ চুয়াডাঙ্গায় তাপমাত্রা ৪১ দশমিক ৩ ডিগ্রি, হিট এলার্ট জারি  ◈ শিশু হাসপাতালের কার্ডিয়াক আইসিইউতে আগুন, পুড়ে গেছে যন্ত্রপাতি ও বিভিন্ন সামগ্রী 

প্রকাশিত : ২৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৫৮ রাত
আপডেট : ২৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৫৮ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শ্রীলংকার ওই হামলায় পড়েও বেঁচে ফিরেছেন জাতীয় দলের ক্রিকেটার

স্পোর্টস ডেস্ক : শ্রীলংকার ভয়াবহ বোমা হামলা থেকে বেঁচে গেছেন শ্রীলংকার জাতীয় দলের এক ক্রিকেটার। তার নাম দাসুন শানাকা। জাতীয় দলের হয়ে তিনি ২৭টি টি টোয়েন্টি, ১৯টি ওয়ানডে ও ৩টি টেস্ট খেলেছেন।

শ্রীলংকার ভয়াবহ এ বোমা হামলায় এ পর্যন্ত ৩২১ জনেরও মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ২৭ বছর বয়সী এ অলরাউন্ডার বলেন, আগের দিন দীর্ঘ ভ্রমণের কারণে তিনি নিজের শহর নেগম্বোতে সেন্ট সেবাস্তিয়ান্স চার্চের ইস্টার সানডেতে যাননি।

এক দশক আগে গৃহযুদ্ধের পর দেশটিতে সবচেয়ে ভয়াবহ সহিংসতায় ৩২১জন নিহত এবং শতাধিক আহত আত্মঘাতী বোমা হামলার শিকার ছয়টি গির্জা ও হোটেলগুলির মধ্যে এটি ছিল।

এ বিষয়ে শানাকা বলেন, সাধারণত আমি চার্চে প্রায়ই যেতাম, কিন্তু সেদিন খুবই ক্লান্ত ছিলাম। যার কারণে ওইদিন সকালে আমি বাসায় ছিলাম। আমি মানুষের কোলাহল শুনলাম, মানুষ বলাবলি করছিল চার্চে বোমা বিস্ফোরণ হয়েছে। আমিও তৎক্ষণাৎ সেখানে গেলাম। ওখানে যে ভয়ংকর দৃশ্য দেখলাম তা জীবনে কখনও ভুলবো না।

‘পুরো চার্চ তখন ধ্বংস্তূপে পরিণত হয়েছে, সব কিছু স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। মানুষের নিথর দেহগুলো অন্যত্র সরিয়ে নেয়া হল।’

সেই ভয়াবহ হামলার স্মৃতিচারণ করে ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে শানাকা বলেন, ‘যদি আপনি এটা দেখতেন তাহলে বুঝতে পারতেন সেখানে কেউ জীবিত ছিল না। ওখানে অবস্থানরত সবাই এ হামলার শিকার হয়েছে।এই বিস্ফোরণ সারা বিশ্বকে আহত করেছে।’

বিস্ফোরণের পর এই ক্রিকেটার তৎক্ষণাৎ ছুটে গিয়েছে চার্চে প্রার্থনারত তার মা এবং দাদীমাকে খোঁজার জন্য। তারা দুজনেই বেঁচে আছে কিন্তু তার দাদিমা অবস্থা খুবই আশঙ্কাজনক। তার বোমার স্প্লিন্টার তার মাথায় বিদ্ধ হয়েছে। এখন তাকে অস্ত্রোপচার করতে হবে।

আমাদের শহরটি স্বর্গের একটি টুকরো। এখানে কোনো সাম্প্রদায়িক সংঘাত হয়নি। গোষ্ঠীগত কোনো সমস্যাও এখানে নেই।

ইএসপিএন ক্রিকইনফোকে দেয়া সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ইস্টার সানডেতে ভয়াবহ বিস্ফোরণের পর এর নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করলো। আমি এখন বাসা থেকে বের হতেও ভয় পাচ্ছি। ক্রিকইনফো ও যুগান্তর

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়