শিরোনাম
◈ হলমার্ক কেলেঙ্কারির রায় ঘোষণার সময় পালিয়ে গেলেন জামাল উদ্দিন সরকার ◈ ২৯ কৃষি পণ্যের মূল্য নির্ধারণ বাস্তব বিবর্জিত: দোকান মালিক সমিতি ◈ তিন মাসের মধ্যে সালাম মুর্শেদিকে বাড়ি ছাড়তে হবে: হাইকোর্ট  ◈ সরকারের হাত থেকে রক্ষা পেতে জনগণকেই প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে: বিএনপি ◈ সরকারের ফাঁদে পা দেইনি, দল ছাড়িনি, ভোটেও যাইনি: মেজর হাফিজ ◈ আমার একটাই চাওয়া স্বাস্থ্যসেবাকে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ জিম্মি জাহাজ উদ্ধারে অভিযান নয়, আলোচনা চায় মালিকপক্ষ ◈ বিএনপিকে আমরা কেন ভাঙতে যাবো, প্রশ্ন ওবায়দুল কাদেরের  ◈ হলমার্ক মামলায় তানভীর-জেসমিনসহ ৯ জনের যাবজ্জীবন ◈ ভোরে গাজায় ইসরায়েলি বিমান হামলা, নিহত ২০

প্রকাশিত : ২৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০১:০০ রাত
আপডেট : ২৪ এপ্রিল, ২০১৯, ০১:০০ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

এটা যদি জননেত্রী শেখ হাসিনা শোনেন তাহলে অনেক কষ্ট পাবেন (ভিডিওসহ)

নিউজ ডেস্ক : বরাবরের মতো এবারও ব্যারিস্টার সৈয়দ সায়েদুল হক সুমনের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এবার তিনি গাছের নিচে ক্লাস করা শিক্ষার্থীদের নিয়ে কিছু কথা বললেন। গিয়েছিলেন শরীয়তপুর সদর উপজেলার ডোমসার ইউনিয়নের চর ডোমসার বে-সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এই ছোট শিক্ষার্থীদের জন্যে অতি দ্রুত মধ্যে স্কুল ভবন নির্মাণ না হলে ঢাকা থেকে এসে তিনি সহযোগিতার হাত বাড়াবেন এই আশ্বাস দিয়ে তিনি বলেন, একদিনে একজনে দেশটারে উন্নত করতে পারবে না। সবাই মিলে করতে হবে।

সবার প্রতি শুভেচ্ছা ও অভিন্দন জানিয়ে তিনি বক্তব্য শুরু করেন। গাছতলায় স্কুলের বেঞ্চি পেতে ক্লাস করছে ছোটো ছোটো শিক্ষার্থীরা। সেখানে এক ভিডিও ফুটেজে তিনি বলেন, 'এখানে আমি এসেছি ক্লাস করতে'। পরে স্কুলে পরিচয় দেন তিনি। বলেন, এটা একটা সরকারি প্রাইমারি স্কুল। আমি সেই ঢাকা থেকে এখানে চলে আসছি। প্রতিদিন এই বাচ্চারা এখানে ক্লাসের নিচে ক্লাস করতেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনা যেখানে চ্যালেঞ্জ করে হাজার হাজার কোটি টাকা খরচ করে পদ্মাস সেতু বানাচ্ছেন। আর পদ্মা সেতুর পাশে স্থানীয় নেতৃবৃন্দের গাফিলতির কারণে এই দেড় শ ছাত্র গাছের নিচে ক্লাস করতেছে। এটা যদি জননেত্রী শেখ হাসিনা শোনেন তো অনেক কষ্ট পাবেন। এই জন্যে তো বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা হওয়ার কথা ছিল না।

এরপর তিনি বাচ্চাদের সঙ্গেও কথা বলেন। তিনি প্রশ্ন রাখেন, তোমরা কি চাও না যে এখানে একটা বিল্ডিং হোক? তোমরা কি শেখ হাসিনাকে বিচার দিবা এইটা? সব প্রশ্নের উত্তরে বাচ্চারা সমস্বরে 'জ্বি' বলে সম্মতি দেয়।

সেখানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় চেয়ারম্যান জানান, এই ভবন তোলার জন্যে তারা অনেক কষ্ট করে ৪০ হাজার টাকা তুলেছেন। কিন্তু এই টাকায় কিছুই হবে না জানান ব্যারিস্টার সুমন।

শেষের দিকে তিনি বলেন, আগামী ১৫ দিনের মধ্যে যদি এই স্কুল না হয়, তবে আগামী মাসের পুরো বেতন দিয়ে আমি স্কুল ভবন তৈরি করে দিয়ে যাবো। বাকিটুকু দেখুন ভিডিও-তে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়