শিরোনাম
◈ মুজিবনগর সরকারের ৪০০ টাকা মাসিক বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি ◈ টাইমের প্রভাবশালী ১০০ ব্যক্তির তালিকায় বাংলাদেশের মেরিনা ◈ দেশের মানুষকে ডাল-ভাত খাওয়াতে  ব্যর্থ হয়েছিল বিএনপি : প্রধানমন্ত্রী ◈ দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েল ফসফসরাস বোমা হামলা ◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি

প্রকাশিত : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪৬ রাত
আপডেট : ২১ এপ্রিল, ২০১৯, ০৩:৪৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাইরের বুদবুদ দেখে বিচার করা উচিত নয়। ফ্রি এবং ফেয়ার ইলেকশন হলে এই মুহুর্তে পশ্চিমবঙ্গে কী বিধানসভা আর কী লোকসভা, মেজরিটি বামেরা হবে। তেশরা ফেব্রয়ারির ব্রিগেডই তার প্রমাণ, কতোই তো চেষ্টা করলো, পারলো ভরাতে ব্রিগেড?

সাক্ষাৎকার গ্রহণ : কাকলী সাহা : নমস্কার স্যার, আপনি তো গতবারের সাংসদ, তবে তখন ত্রিপুরায় বামশাসন ছিল কিন্তু এখন ওখানে বিজেপি ক্ষমতায় আছে, তাতে এবারের নির্বাচন নিয়ে আপনার মনোভাব ঠিক কেমন?

সাংসদ : নিশ্চয়, গতবারের সঙ্গে এবারের যে পার্থক্য তা হলো, গতবার আমরা সরকারে ছিলাম, আর সরকারে থাকার জন্য স্বাভাবিক যে পজেটিভ ভোট, তা আমাদের পক্ষে ছিল, আমরা ভালো মার্জিনে জিতেছি। গত বছর বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপি সরকার গড়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে তারা প্রত্যেকে রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করে মানুষকে প্রতারিত করেছে, আর ত্রিপুরার মানুষকে তো বটেই। নির্বাচনের আগে তারা যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, গত এক বছরে তার একটাও বাস্তবায়িত হয়নি। এ-কারণে মানুষ প্রচ-ভাবে ক্ষুব্ধ। এবং এই ভোটে নানাভাবে তা প্রতিফলিত হচ্ছে। এই সরকার আসার প্রথম দিন থেকেই আধা-ফ্যাসিস্ট সন্ত্রাসের সূচনা করেছিলো। সে-কারণেই পিপলস ভোট অ্যাপারেন্টলি তাদের বিরুদ্ধে। আমরা খুবই আশাবাদী, এই কেন্দ্রে আমরা জিতবোই।

২.ত্রিপুরা পূর্বলোকসভা অঞ্চলে বেশ কিছুদিন ধরেই রাজনৈতিক সংঘর্ষ চলছে, ঐ অঞ্চলকে কি উপদ্রুত অঞ্চল বলা চলে?
সাংসদ : না না উপদ্রুত অঞ্চল ঠিক নয়। উপদ্রুত অঞ্চল বলতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ যেখানে ঘটে। আর কিছুদিন ধরে খবরে আসছে বলে আপনার এরকম মনে হচ্ছে। আসলে ত্রিপুরার পূর্ব ও পশ্চিম গোটা অঞ্চল জুড়েই বর্তমানে সন্ত্রাস অব্যাহত রয়েছে। নির্বাচন কমিশনও তা বর্তমানে স্বীকার করে নিয়েছে।

৩. হ্যাঁ, নির্বাচন কমিশন আপনার কেন্দ্রে ভোট ১৮ থেকে ২৩শে পিছিয়ে দিয়েছে, তাতে কি স্বচ্ছ ভোটদান-প্রক্রিয়া সম্ভব হবে বলে আপনার মনে হয়?
সাংসদ : এই মুহূর্তে আমরা ততোটা আত্মসন্তুষ্টিতে ভুগছি না। কারণ নির্বাচন কমিশন যে আশ্বাস দিয়েছে, তা কতোটা বাস্তবায়িত করতে পারবে, সেটাই দেখার। যেখানে বর্তমান সরকারের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় কোনো আস্থা নেই, সেখানে নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে সাধুবাদ জানাতেই হবে।

৪.এই যে ত্রিপুরা পশ্চিমে পুননির্বাচন হলো বা ভোট পিছিয়ে গেল, তাতে আপনার কতোটা সুবিধা হবে বলে মনে হচ্ছে?
সাংসদ : সুবিধা তো কিছুটা হবেই, ভীত-সন্ত্রস্ত মানুষের মনোবল কিছুটা হলেও বাড়বে, প্রশাসনের মধ্যে যারা নিরপেক্ষতা দেখাতে এতোদিন সাহস পাচ্ছিলো না, তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রেখে কাজ করার পরিবেশ তৈরি হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে। তাছাড়া শাসক দলের লাগামছাড়া সন্ত্রাস কিছুটা হলেও বাধাগ্রস্ত হবে নিশ্চয়ই, মানে অন্তত মরাল সাপোর্ট তারা পেলো না।

৫.ইতিপূর্বে এই সরকার থাকাকালীন যে পঞ্চায়েত ভোট হয়েছে, সে-সম্পর্কে আপনারা দাবি করেছেন যে, তাতে ত্রিপুরাবাসীর মতামত প্রতিফলিত হয়নি, এ-সম্পর্কে আপনার মত কী?
সাংসদ : ত্রিপুরাতে মোটেই এই সরকারের আমলে কোনো পঞ্চায়েত ভোট হয়নি। ওরা দশ বছর হওয়ার আগেই, জবরদস্তি করে পঞ্চায়েত ভেঙে দিয়ে টোটাল সিট দখল করে নেয়, কাউকে নমিনেশন পর্যন্ত দাখিল করতে দেয়নি, সেখানে বাই ইলেকশনে ৯৬% ভোট ওরা দখল করে নিয়েছে।

৬.তাহলে তো বলা চলে, এই লোকসভা ভোটই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে, প্রথম নির্বাচন। সেটা কতখানি চাপের বলে মনে করেন?
সাংসদ : অবশ্যই বেশ চাপের, শুধু ত্রিপুরা নয়, গোটা ভারতবর্ষের কাছেই এটা বেশ চাপের। কারণ ওরা অনৈতিক পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছে। যেমন ত্রিপুরার বর্তমান সরকার, তেমনই কেন্দ্রের এই ওয়ার্থলেস সরকার।

৭.আচ্ছা আইপিএফটি বা অন্যান্য আদিবাসী সংগঠনগুলো, যারা বিজেপির সঙ্গে গিয়েছিলো, অথচ আজ আর ওদের সঙ্গে নেই। তবে কি তারা এখন আপনাদের সঙ্গে?
সাংসদ : না তারা মোটেই আমাদের সাথে নেই। তারা এখনও বিজেপি সরকারের অংশ, রাজ্যে তাদের দুজন মন্ত্রী রয়েছেন। তাদের একজন অবশ্য আবার পূর্ব ত্রিপুরা কেন্দ্রে বিজেপির বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছেন।

৮.এতে আপনাদের কতোটা চাপ হচ্ছে?

সাংসদ : এতে আমাদের চাপের কোনো কারণ নেই। বরং বিজেপি ও আইপিএফটি একত্র হয়ে বিধানসভায় যে সুবিধা পেয়েছিলেঅ, এখন ভোট ভাগ হলে আমাদের কিছুটা বাড়তি সুবিধাও হবে। এছাড়া নীতিগতভাবে এখনও সরকারে থেকে আবার পৃথক ভোট চাইতে এলে মানুষ সেটা ভালোভাবে মেনে নেবে না।

১০.ত্রিপুরায় ২৫ বছর বামশাসনের অবসানের প্রধান কারণ কী ছিলো বলে আপনার মনে হয়?

সাংসদ : ২৫ বছর একটা সরকার চায় একটা অ্যান্টি এসস্টাবলিশমেন্ট ভোট তো থাকবেই। তাছাড়া কেন্দ্রীয় সরকার এটাকে ক্যাপিটাল করে রাষ্ট্রযন্ত্রের সাহায্যে যখন যুদ্ধে নামে, তখন লড়াইটা অনেক কঠিন হয়ে পড়ে। তারা বিভিন্নভাবে ছোট্ট রাজ্য ত্রিপুরার মানুষের চিন্তা-ভাবনাকে সাময়িকভাবে হলেও প্রভাবিত করতে পেরেছিলো।
১০.এক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গের ৩৪ বছরের বামশাসনের পতন কি াে ফ্যাক্টর হিসেবে কাজ করেছে?
সাংসদ : একেবারেই নয়। তা যদি হতো তাহলে দু’হাজার এগারোতে পশ্চিমবঙ্গে সরকার বদলের পর ও ১৩-তে ত্রিপুরায় বামেরা বিপুল ভোটে জিততো না।

১১. এবার একটু অন্যরকম প্রসঙ্গে যাওয়া যাক, মোদী সরকারের অর্থনৈতিক অবক্ষয় ত্রিপুরার অর্থনীতিতে কতটা প্রভাব ফেলেছে?
সাংসদ : ত্রিপুরা তো ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন নয়। এটি একটি ছোট রাজ্য। তাছাড়া উত্তর পূর্বাঞ্চলের রাজ্যগুলো এমনিতেই অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল। তাই এক্ষেত্রে সঙ্কট আরো গুরুতর।

১২. বিজেপিশাসিত রাজ্য হওয়ায় এই একবছরে কিছু অতিরিক্ত অর্থ বা অন্যকিছু সুবিধা?
সাংসদ : কিছু না, কিছুমাত্র না। এই রকম প্রচার করেই তো ক্ষমতায় এসেছিলো, তার কোনো প্রতিফলন নেই।

১৩. এই পরিস্থিতিতে তাহলে কী ভাবছে ত্রিপুরার মানুষ?
সাংসদ : পরবর্তী বিধানসভায় এর প্রতিফলন ঘটবে। ২০২৩-এর বিধানসভায় বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে আমরাই আসছি।

১৪. এবার সাংগঠনিক প্রসঙ্গে আসা যাক, বিভিন্ন মিডিয়া অনেক সময়ই বলে থাকে, ত্রিপুরায় পার্টির আলাদা ঘরানা, পশ্চিমবঙ্গের বামআন্দোলনের পথ কিছুটা ভিন্ন আর কেরল পার্টিলাইনের মূলেই কিছু তফাৎ আছে...সত্যিই কি পার্টির দৃষ্টিভঙ্গির ক্ষেত্রে এমন কিছু মৌলিক তফাৎ আছে?
সাংসদঃ এগুলি অলস মস্তিষ্কের সরস গবেষণা। ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি একই, কোনো ভিন্নমত নেই।

১৫.পশ্চিমবঙ্গে তো তেমন আশার কথা শোনা যাচ্ছে না, সেক্ষেত্রে ত্রিপুরাই কি ভবিষ্যতে পথ দেখাবে?
সাংসদ : বিজেপি, আইপিএফটি সরকারের বয়স যতো বাড়তে থাকবে, বিগত বাম সরকারের উজ্জ্বলতা ততোই বৃদ্ধি পাবে।

১৬.সে তো গেলো রাজ্য-রাজনীতির কথা, কিন্তু ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে মানে লোকসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে ত্রিপুরা কীভাবে পথ দেখাবে?
সাংসদ : গত এক বছরে এখানে যতটা সন্ত্রাস হয়েছে এবং তাতে আমাদের কমরেডরা যেভাবে বুক চিতিয়ে লড়াই করছেন, তা কেবল অন্যরাজ্যের বামশক্তিকেই নয়, সমস্ত গণতান্ত্রিক আন্দোলনকে সাহস জোগাবে। উজ্জীবিত করবে অন্যান্য প্রগতিশীল শক্তিকে।

১৭.ভারতবর্ষের ক্ষেত্রে কেরল, পশ্চিমবঙ্গ আর ত্রিপুরার বাইরে কি আপনারা কিছু ভাবছেন? সম্প্রতি ঘটে যাওয়া মুম্বাইয়ের কৃষক জাঠা, দিল্লীতে সিটু, মহিলা বা ছাত্র যুব সমাবেশ কি ভবিষ্যতের কোনো ইঙ্গিত বহন করছে?

সাংসদ : গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে কমসংখ্যক এমপি নিয়ে, যা কিনা সাতান্ন সালের চেয়েও কম, সংসদে বিজেপি গভমেন্টকে কোণঠাসা করতে পেরেছে। মোদী সরকার কৃষকদের জন্য ন্যূনতম ছয় হাজার টাকা মাসিক ভাতার ব্যবস্থা করতে বাধ্য হয়েছে। সংখ্যায় কম হলেও তাদের অস্তিত্ব ইন্ডিয়ান কনস্টিউয়েন্সিতে উল্লেখযোগ্য। আগামী দিনে আরো বাড়বে।

১৮.আপনাদের কৃষক লংমার্চ বেশ সাড়া ফেলেছে; কিন্তু সেই আন্দোলনের ফসল ঘরে তুললো কংগ্রেস, এ ব্যাপারে আপনি কী বলবেন?
সাংসদ : আমাদের তো অন্ধ্রপ্রদেশে কোনো সিট নেই মধ্যপ্রদেশেও নেই। রাজস্থানেও ছিলো না। সম্প্রতি ওখানে দুজন এমএলএ হয়েছেন, কিন্তু কেবল ভোটে জেতা নয়, তার জন্য আমরা পার্টি করিও না। কংগ্রেস বা বিজেপি কোনো ইস্যু নয়; মানুষের জন্য কাজ করাটাই একমাত্র পথ।

১৯. মোদী সরকারের দুর্নীতি যেমন নোটবন্দি, রাখাল ইত্যাদি সবাই এখন জানে, তাদের ধর্মীয় বা মন্দির ইস্যু নিয়েও তেমন মাথাব্যথা অনেকেরই নেই কিন্তু কিছু কিছু রাজ্যের ক্ষেত্রে এনআরসি নিয়ে মানুষের মধ্যে একটা চাপা ভীতি যে কাজ করছে, তা নিয়ে আপনি কী বলতে চান?
সাংসদ : ভারতবর্ষের ইকোনমি, কালচার, সোশাল, রিলিজিয়ান এমনই। এখানে এমন কোনো আইন হতে পারে না যে, ওরা এসে হিন্দু, শিখ, বৌদ্ধবাদে সমস্ত মুসলিমদের তাড়িয়ে দেবে! এ যে হতে পারে না, তা ওরাও জানে কিন্তু ভোটটা যাতে ট্রান্সফার হয়, তার জন্য এসব কৌশল।

২০. এবারে একটি মোক্ষম প্রশ্ন, ভারতবর্ষের নিরিখে বামেদের ভবিষ্যত কী বলে আপনি মনে করেন?
সাংসদ : এসব অলস মস্তিষ্কের সরস প্রশ্ন।

২১. স্যার এড়িয়ে যাবেন না, প্লিজ, মানুষও জানতে চায়।

সাংসদ : কেবল এমপি, এমএলএ দিয়ে বিচার করলে চলবে না। এবার কেন্দ্রীয় সরকারের অন্তবর্তীকালীন বাজেটে যে কৃষকদের জন্য ২০০০ টাকা দিতে বাধ্য হলো, তা তো লেফটদের জন্যই। মানুষের জন্য একমাত্র লেফটরাই লড়াই করে এসেছে, ভবিষ্যতেও করবে। মানুষের অধিকার সুরক্ষিত করতে লেফ্টের কোনো বিকল্প নেই।

২২.পশ্চিমবঙ্গের পথে-ঘাটে আপনাদের একটি বদনাম ছড়িয়ে আছে, আপনারা সরকারে না গিয়ে কখনো কংগ্রেস, কখনো আর কোনো দোসরের সন্ধান করতেই ব্যস্ত থাকেন।
সাংসদ : বাইরের বুদবুদ দেখে বিচার করা উচিত নয়। ফ্রি এবং ফেয়ার ইলেকশন হলে এই মুহুর্তে পশ্চিমবঙ্গে কী বিধানসভা আর কী লোকসভা, মেজরিটি বামেরা হবে। তেশরা ফেব্রয়ারির ব্রিগেডই তার প্রমাণ, কতোই তো চেষ্টা করলো, পারলো ভরাতে ব্রিগেড?

২৩. বর্তমানে হলুদ সাংবাদিকতা আর পেট নিউজের কথা খুব শোনা যাচ্ছে, ত্রিপুরাতে তার প্রভাব কতোটা?
সাংসদ : ত্রিপুরায় এর প্রভাব আরো সাংঘাতিক, লাগামছাড়া।

২৪.স ্যার সাধারণ মানুষের প্রতি আপনার কিছু বার্তা। আপনার ভোটার বা ভারতবর্ষ জুড়ে অন্যান্য ভোটারের প্রতি যদি কিছু বলেন।
সাংসদ : এই সাম্প্রদায়িক বিজেপিকে যে কোনো মূল্যে সরাতে হবে। সিপিআইএম বা লেফটকে আরো বেশিসংখ্যক সদস্য পার্লামেন্টে পাঠাতে হবে। লেফটরাই পিপল ভয়েজ, সেই ভয়েজ যতো বাড়বে, ততো সাধারণ মানুষের অধিকার সুরক্ষিত হবে।

২৫. নমস্কার স্যার, অনেক ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মূল্যবান সময় দেয়ার জন্য এবং আপনার গভীর মূল্যায়নের জন্য। আপনার জয় সুনিশ্চিত হোক।

সাংসদ : ধন্যবাদ, সাম্প্রদায়িক শক্তিকে প্রতিহত করে গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে মানুষের ক্ষমতায়ন ঘটুক।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়