কামাল পাশা চৌধুরী : রামকৃষ্ণ মিশন উচ্চ বিদ্যালয়ে যারা পড়ে তারা তো আমাদেরই সন্তান। শংকর চক্রবর্তীর মতো পারভার্টেড শিক্ষকদের হাতে আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মদের ছেড়ে দিয়ে আমরা কী নিশ্চিতে অপেক্ষা করবো কবে কোন মহারথীর চোখে এই অপকর্মগুলো পড়বে আর দয়া করে তিনি একটি তদন্ত কমিটি করবেন? পরীক্ষার প্রশ্নে পর্নো তারকাদের নাম উল্লেখ করা কোনও সাধারণ ভুল নয়। প্রশ্নপত্রের নামগুলো একজন কিশোর বা কিশোরীর মনে কৌতূহল জাগাবেই। সে জানতে চেষ্টা করবে এরা কারা? আর এই চেষ্টা থেকেই তাদের ক্রিয়াকর্ম সম্পর্কে সে খোঁজ পেয়ে যাবে এবং তাদের অনেকেই সেদিকে ঝুঁকবে, এটাই স্বাভাবিক।
তাই এটা বলতেই পারি যে, আমাদের আগামী প্রজন্মকে বিপথে পরিচালনার জন্য এটি একটি সচেতন চক্রান্ত। একটি প্রশ্নপত্র তৈরি হলো, কম্পোজ হলো, ছাপা হলো, বিতরণ হলো, প্রতিষ্ঠানের কেউ সেটা দেখলো না। এটা কোনো ছেলে ভোলানো গল্প। আর কে এই স্কাউন্ড্রেল শংকর চক্রবর্তী। তাকে রিমান্ডে নিয়ে গোটা চক্রান্তটি উদ্ঘাটন করা হোক। অন্যথায় বিকল্প ব্যবস্থাও আছে। তা করতে চাই না। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :