জাকির তালুকদার : বিশ্বের শক্তিধর দেশ এবং নেতারা করপোরেটের সঙ্গে মিলে পৃথিবীতে কীভাবে অন্ধকার যুগ নামিয়ে আনছে তা চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়েছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। দেখিয়ে দিয়েছেন, বিশ্ব পরিচালকদের আসল চেহারা। তার আশা ছিলো হয়তো, মানুষ এসব প্রমাণসহ তথ্যগুলো জানার পরে বিশ্ব রাজনীতি এবং বিশ্ব পরিচালনার বর্তমান পদ্ধতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হবে, পথে নামবে, পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন করবে। কারণ এই আন্দোলন দরকার মানুষের সভ্যতার মানবিক দিকগুলোকে বাঁচিয়ে রাখার জন্যই।
কিন্তু পৃথিবীবাসী সে পথে যায়নি। নিজেদের সর্বনাশ তাকিয়ে দেখতে দেখতে নির্বকার জীবনযাপন করে চলেছে। আসলে মানুষ সবসময়ই শক্তির দাস। শক্তি তা অন্ধকারের হোক আর ধ্বংসেরই হোক। অল্প দু’একজন স্পার্টাকাস বা চে-র জন্ম হয়। তবে শেষ পর্যন্ত তাদের মৃত্যুবরণ করতে হয়। তা শক্তিশালীদের শক্তির কারণে তো বটেই। তার চেয়ে বড় দিক হচ্ছে যে মানবজাতির জন্য তারা লড়াই করেন, সেই মানবজাতি তাদের লড়াইয়ে শরিক না হবার কারণে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :