ফাতেমা ইসলাম : বৈশাখ উদ্যাপনে আবহমান কালের একতারা থেকে শুরু করে বেত-মাটির তৈজস সবই মিলছে। খাবারের টেবিলে মুড়ি-মুড়কি, খই বাতাসা থেকে দানাদার-রসগোল্লাও পাওয়া যাচ্ছে। এসব নিয়ে উৎসবে মাতে বাঙালি।বৈশাখী মেলায় বাঙালির হৃদয়ের সুরকে ধারণ করে আছে মোহন বাঁশি, সঙ্গে আছে একতারা-ডুগডুগির মূর্চ্ছনা। নগরজীবনে যেন এক পশলা গ্রামীণ আবেশ। ইনডেপেন্ডেন্ট টিভি
প্লাাস্টিক-মেলামাইনের দাপটকে চ্যালেঞ্জ করে শহুরে গৃহকোণে এখনও কদর হারায়নি মাটির তৈজস, বেতের সামগ্রী। বাঁশে তৈরি মাছ ধরার পোলো, কৃষকের মাথাল বা কৃষাণির কুলা জানিয়ে দিচ্ছে বৈশাখের বারতা। তালপাতার হাত পাখাও আছে অনিবার্য হয়ে।
বছরের প্রথম দিনের আয়োজনে আবেদন হারায়নি মুড়ি-মুড়কি, খৈ, বাতাসার মতো স্থানীয় খাবার। আছে রসগোল্লা, দানাদার থেকে শুরু করে ৪০ রকমের মিষ্টি। বাঙালির ঐতিহ্যবাহী এসব পণ্যের বেশিরভাগই কুটির শিল্পজাত। চাহিদা বিবেচনায় শহরেও এর প্রসারের পরামর্শ লোকোবিদদের।
আপনার মতামত লিখুন :