শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ১৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১০:৫৩ দুপুর
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০১৯, ১০:৫৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে দেড় যুগ আগে চাকরি হারিয়েছিলেন সিরাজ উদ-দৌলা

জিয়ারুল হক : নাশকতা, পুলিশের ওপর হামলা থেকে শুরু করে যৌন হয়রানি, সমিতি ও মাদ্রাসার টাকা আত্মসাতের অভিযোগ সোনাগাজীর ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে। মাদ্রাসা ছাত্রী নুসরাতের মামলার আগেও জেলে যেতে হয়েছে তাকে।

আলোচনা আছে, জামায়াতের রাজনীতি করলেও ক্ষমতাসীন দলের কয়েকজনের সঙ্গে সম্পর্কের সুবাদে পার পেয়ে আসছিলেন সিরাজউদ্দৌলা।

২০০১ সালে সোনাগাজী ইসলামিয়া মাদ্রাসায় যোগ দেয়ার আগে ধলিয়া সালামতিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক ছিলেন সিরাজউদ্দৌলা। সেখানে চাকরি হারিয়েছিলেন এক শিশুকে বলাৎকারের অভিযোগে।

আশির দশকে ইসলামী ছাত্র শিবিরের কর্মী, পরে জামায়াতের রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে রোকন হন। ২০১৬ সাল পর্যন্ত জামায়াতের রাজনীতিতে সক্রিয় অংশগ্রহণ ছিলো সোনাগাজী ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলার। ২০১৪ সালে পুলিশের ওপর হামলা ও নাশকতার অভিযোগে মামলা হয় তার বিরুদ্ধে।

কয়েকবছর আগে সমিতির মাধ্যমে খুলেছিলেন আবাসন ব্যবসা। সেখানে প্রায় দেড়কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ ওঠে সিরাজউদ্দৌলার বিরুদ্ধে। সেই মামলায় গত বছর জুলাইয়ে জেলও খেটেছেন তিনি। মাদ্রাসার অর্থ আত্মসাতের অভিযোগও ওঠে কয়েকবার। এসব অভিযোগ তিনি ডিঙিয়েছেন কীভাবে, ঘুরেফিরে উঠছে সেই প্রশ্ন?

স্থানীয়রা বলছেন, ক্ষমতাসীন দলের একটা অংশ ছিলো তার সঙ্গে।

সরকারি দলের কারা সঙ্গে ছিলেন এই অধ্যক্ষের? এই প্রশ্নে আলোচনায় এসেছে পৌর কাউন্সিলর মাকসুদ ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রুহুল আমিনের নাম। তবে, অভিযোগ মানছেন না রুহুল আমিন।

তবে জেলা আওয়ামী লীগ বলছে, এরই মধ্যে অভিযুক্ত দলীয় নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া শুরু হয়েছে।

জানা গেছে, মাদ্রাসার শিক্ষার্থীদের নিজের পক্ষে রাখতে শিবিরকর্মী নূর উদ্দিনকে কাজে লাগাতেন অধ্যক্ষ সিরাজউদ্দৌলা। তিনি কারাগারে যাওয়ার পর আন্দোলন শুরু করে তাদের একটি অংশ।
সূত্র ; ইনডিপেন্ডেন্ট টিভি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়