শিরোনাম
◈ চট্টগ্রামে জুতার কারখানায় আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১২ ইউনিট ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ এপ্রিল, ২০১৯, ০৭:১৩ সকাল
আপডেট : ১৩ এপ্রিল, ২০১৯, ০৭:১৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দক্ষিণ এশিয়ায় টেকসই জ¦লানিতে বাংলাদেশ সুবিধাজনক অবস্থানে, বললেন জয়শ্রী রায়

মোহাম্মদ মাসুদ : ব্যাংককের এশিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজির অধ্যাপক জয়শ্রী রায় বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে টেকসই জ্বালানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে। এই সুবিধা নেয়ার জন্য বাংলাদেশকে এখনই জ্বালানি খাতে বিপুল বিনিয়োগে যেতে হবে। বিবিসি

বাংলাদেশের ন্যায় ঘন জনবসতি এবং বিপুল চাহিদার ক্ষেত্রে টেকসই জ্বালানির নীতি বড় চ্যালেঞ্জ উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমি এটাকে সুযোগ হিসেবে দেখছি। যখন একটি দেশে নতুন পাওয়ার প্লান্ট বসে তখন সুযোগ থাকে আমি পারমাণবিক, জিওর্থামেল, সোলার না হাইড্রোবেষ্ট করবো। আমাদের অনেক সুযোগ রয়েছে সম্পূর্ণ নতুন পথে উন্নয়নটাকে ভাবার।

জয়শ্রী রায় বলেন, টেকসই পরিবেশবান্ধব জ্বালানির পক্ষে যাওয়াটা সহজতর কিন্তু যেটা প্রয়োজন আর্ন্তজাতিক সহযোগিতা। আমাদের নতুন করে টেকনোলজি ডেভেলাপ করতে হবে না, যেটা করতে হবে টেকনোলজি পার্টানরশীপ গড়ে তুলতে হবে। বাংলাদেশ সরকার সেদিকে পদক্ষেপ নেন সেক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সংস্থা আছে যারা বিনিয়োগ করতে চাইবে।

তিনি বলেন, বাংলাদেশে যেহেতু গ্যাস অবকাঠামো রয়েছে সেহেতু দক্ষিন এশিয়ার মধ্যে বাংলাদেশই সবচেয়ে বেশী সুবিধাজনক অবস্থানে আছে। এটাকে কাজে লাগিয়ে হাইড্রোজেন এবং জিওথার্মেল এর্নাজি ভিত্তিক জ্বালানিরক্ষেত্র পরিকল্পনা করা যাবে। বর্তমান সময়ে শুরু করলে আগামী ১০ বছর পরে রূপায়ন হবে এবং সেটাই ঠিক আছে। সিদ্বান্ত গ্রহণের মাধ্যমে এখনই বিনিয়োগ শুরু করতে হবে।

শুধু শিল্পভিত্তিক উন্নয়নে নয় কৃষিক্ষেত্রেও এগোতে হবে। কৃষিক্ষেত্রকে অনেকবেশী এয়েসিয়েন্ট হতে হবে এবং কোল্ডষ্টোরেজ তৈরি করতে হবে। যাতে চাষীরা তাদের উৎপাদিত পণ্য সেখানে রেখে মার্কেটে নিয়ে যেতে পারে, যাতে তারা ন্যয্য দাম পায় এবং আয় বাড়ে। এটাকে আমরা বলছি প্রডাক্টিভ এনার্জি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়