নাঈম কামাল : জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের অভিযোগ ও তদন্ত পরিচালক আল মাহমুদ ফাইজুল কবির বলেন, পরীক্ষার সময় ১৪৪ ধারা জারি থাকায় হলে নুসরাতের ভাইকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। কিন্তু বাহিরের ৪জন লোক কিভাবে বেতরে ঢুকলো? কারা তাদেরকে ঢুকতে দিলো? যারা ঢুকলো তারা কারা? এমন প্রশ্নের উত্তর ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ কিংবা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারীবাহিনীর কেউ দিতে পারেনি। সময় টিভি
তিনি বলেন, ঘটনাটি পরিকল্পিতভাবে লোকচক্ষুর আড়ালে ঘটেছে। যেহেতু পরীক্ষার আগে সেখানে ক্লাস হয়েছিলো তখন থেকেই নুসরাতকে হত্যার উদ্দেশ্যে খুনিরা উৎপেতে ছিলো বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে।
কবির বলেন, নুসরাত জাহান নারী জাতির সম্মান এবং ইজ্জত রক্ষার জন্য সাহসী ভুমিকা রখেছেন। এর জন্য আমরা তাকে স্যালুট জানাই। তিনি বলেন, অভিযোগের পর যদি প্রশাসন ব্যবস্থা গ্রহণ করতো তাহলে হয়তো এমন ন্যাক্কারজনক গঠনা এড়ানো যেত বলে আমরা মনে করি।
তিনি আরো বলেন, বিশ্বের যত মানবাধিকার আছে তার মধ্যে ১নম্বর হচ্ছে মানুষের বেছে থাকার অধিকার। যেখানে জীবনের অধিকার নেই সেখানে মানবাধিকার ভুলন্ঠিত।
তদন্ত পরিচালক বলেন, একটি নিয়ন্ত্রিত এলাকায় প্রবেশ করে দুর্ঘটনা ঘটিয়ে বেরিয়ে যাবে কেউ দেখবে না এটা অসম্ভব। আইনী প্রক্রিয়ায় তদন্ত হলে নিশ্চই এটা উন্মেচিত হবে।
আপনার মতামত লিখুন :