শাহজালাল ভূঞা : শুক্রবার দুপুরে ঘটনাস্থল ওই মাদ্রাসা পরিদর্শনকালে তিনি একথা বলেন।
তদন্ত দল প্রথমে ঘটনাস্থল সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদরাসায় শিক্ষক-কর্মচারীদের সঙ্গে বৈঠক করেন।
পরে তদন্ত দল প্রধান অভিযুক্ত আসামি মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এ এস এম সিরাজ উদ দৌলার অফিস কক্ষ ও যেখানে নুসরতকে কেরোসিন দিযে আগুন ধরিয়ে হত্যা চেষ্টা করা হয় সে স্থান পরিদর্শন করেন।
পরে তারা নিহত নুসরাত জাহান রাফির বাসস্থান সোনাগাজী পৌরসভার উত্তর চর চান্দিয়ায় মোজো হুজুরের বাড়ি। সেখানে তদন্ত দল নিহত নুসরাতের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন।
আল মাহমুদ ফয়েজুল কবির সাংবাদিকদের প্রেসবিফ্রিং এ বলেন, নুসরতের হত্যাকাণ্ডটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত। এসময় সোনাগাজী উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা সোহেল পারভেজ উপস্থিত ছিলেন।
নুসরাতের চাচা শামীম বলেন, অধ্যক্ষ সিরাজ উদ দৌলার বিরুদ্ধে অনেক আগ থেকে যৌন হয়রানি চেক জালিয়াতিসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে।
এদিকে এ হত্যা মামলার কর্মকতা পিবিআই এর পরিদর্শক মো. শাহ আলম বলেন, ইতোমধ্যে ৯ জন আসামির রিমান্ড চলছে। আমরা চারজন আসামিকে জোরালোভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করছি। আমাদের তদন্ত চলছে। আমাদের বিভিন্ন টিম দেশের বিভিন্ন এলাকায় বাকি আসামিদের ধরতে অভিযান চালাচ্ছে।
এদিকে শুক্রবার নুসরতদের বাড়ির মসজিদে জুমার নামাজ শেষে নুসরতের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :