কালের লিখন : একজন ফেনীর সোনাগাজী ইসলামিয়া সিনিয়র ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ সিরাজউদদৌলা, অন্যজন রাজশাহী নগরীর জামিয়া রহমানিয়া মাদ্রাসার সুপার আব্দুল জব্বার মাহমুদ জিহাদী। এদের আসল পরিচয় হচ্ছে ধর্ষক। ধর্মের মুখোশধারী শয়তান। এ রকম অসংখ্য হুজুর ও মাদ্রাসার শিক্ষক আমাদের চারপাশেই ঘুরে বেড়াচ্ছে। অনুসন্ধান করলে দেখা যাবে ৯০ শতাংশ ধর্ষণ ও যৌন নিগ্রহ হয় মাদ্রাসা শিক্ষক ও হুজুরদের দ্বারা। মাদ্রাসায় শিক্ষার চেয়ে ছাত্রদের ভিক্ষাবৃত্তি বেশি শেখানো হয়।
ছোট বাচ্চাদের যৌন নির্যাতন মাদ্রাসার নিত্যনৈমত্তিক চিত্র। বেহেশতের মুলা ঝুলিয়ে এরা আপনার কোমলমতি শিশুর ভবিষ্যৎ নষ্ট করে দিচ্ছে। ধর্ষক আর খুনির কাছে আপনার সন্তান কিছুতেই নিরাপদ নয়। ধর্ষিতার চিকিৎসা সহায়তা নয়, ধর্ষকের ফাঁসি হলেই ধর্ষণ কমে আসবে। ধর্ষণের জন্য নারীদের পোশাক কিছুতেই দায়ী নয়। দায়ী হচ্ছে এসব ভ-দের যৌন-লালসা। তিন বছরের শিশু থেকে ৬০ বছরের বৃদ্ধা কেউই নিরাপদ নয় এদের শকুনদৃষ্টির কাছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :