শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো ◈ রেকর্ড বন্যায় প্লাবিত দুবাই, ওমানে ১৮ জনের প্রাণহানি

প্রকাশিত : ৩১ মার্চ, ২০১৯, ০৫:৩৩ সকাল
আপডেট : ৩১ মার্চ, ২০১৯, ০৫:৩৩ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আর নিতে পারছি না!

ইউএইচ জিসান

ক্রাইম রিপোর্টিংয়ে কতশত গলাকাটা লাশ দেখেছি, কতো পচাগলা লাশ দেখেছি, নদীতে ভেসে ওঠা লাশ দেখেছি, রানা প্লাজা, চুরিহাট্টা, মাওয়া ঘাটে লঞ্চ ডুবির লাশ দেখেছি, তবুও শক্ত থেকে রিপোর্ট করেছি। ঘুমাতে ততোটা কষ্ট হয়নি। কিন্তু বনানীর আগুনের ঘটনা কাভার করার পর আর কিছুতেই ঘুমাতে পারছি না। ঘুম আসলেও বাঁচাও, বাঁচাও চিৎকার আর লাশ নামানোর দৃশ্য দেখছি। ভেঙে যায় ঘুম আর লাফ দিয়ে উঠেও নিজেকে সামাল দিতে পারছি না। মনে হয় আমার জীবনটাও বের হয়ে যাবে। সবশেষ ২৮ মার্চের আগুনের ঘটনায় নিহত দম্পতি মাকসুদুর ও রুমকির বাসায় গিয়ে স্বজনদের আহাজারি যেন নিজের মধ্যেও গগনবিদারী হাহাকার তৈরি করে। রাতে ঘুমাতে পারিনি। ফজরের নামাজ শেষে শুয়ে ছিলাম। ভোরবেলা আবারও ৩০ মার্চ গুলশানে আগুনের খবর শুনে স্তব্ধ হয়ে গেলাম। আর নিতে পারছি না। কিন্তু এতে কি লাভ। হয়েছি তো ক্রাইম রিপোর্টার। এসব সহ্য করেই তো রিপোর্ট করাই আমার কাজ। আল্লাহ তুমি শক্তি দাও। আমিন। ফেসবুক থেকে

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়