ইউসুফ বাচ্চু : এলজিআরডি মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, দীর্ঘ ৩০ থেকে ৪০ বছরের পুরোনো এসব অবকাঠামো সুশৃঙ্খল ব্যবস্থায় নিয়ে আসার ব্যাপারে কোনো রকম নমনীয়তা দেখানোর সুযোগ নেই।
শনিবার অগ্নিকান্ডের ঘটনার পর ডিএনসিসি মার্কেট এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন তিনি।
তিনি বলেন, আমরা একসময় খুব গরিব মানুষ ছিলাম। দেশটির আর্থসামাজিক অবস্থা খুব খারাপ ছিল। আর এ কারনে অব্যবস্থাপনায় বেশির ভাগ ভবন নির্মিত। এই মার্কেটে এর আগেও একবার অগ্নিকান্ড ঘটেছে। এখানে মার্কেট হওয়ার জন্য যেসব ব্যবস্থাপনা থাকা দরকার, তার মধ্যে যথেষ্ট গাফিলতি আছে। এর আগে অগ্নিকান্ডের পর সরকার থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা দেওয়া হয়েছিল।
মন্ত্রী বলেন, এই মার্কেট ভেঙে একটি নতুন মার্কেট তৈরির পরিকল্পনা করা হয়েছিল। কিন্তু বিভিন্ন আইনি জটিলতার সৃষ্টি করে এই কাজকে মন্থর করে দেওয়া হয়েছে।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সরকারের পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। আর্থিক সাহায্যের বিষয়ে নীতিমালায় কী আছে, তা দেখা সাপেক্ষে সহযোগিতা করা হবে। এখানে পূর্ণাঙ্গ মার্কেট স্থাপনের বিষয়ে তিনি জানান, এটি অস্থায়ী মার্কেট। এটিকে পূর্ণাঙ্গ মার্কেটে রূপান্তর করার জন্য সিটি করপোরেশন আন্তরিকভাবে চেষ্টা করছে।
আপনার মতামত লিখুন :