শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ৩০ মার্চ, ২০১৯, ০৫:৪৬ সকাল
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০১৯, ০৫:৪৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

অবশেষে শিক্ষার্থীদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করলেন ববি ভিসি

ডেস্ক রিপোর্ট : অবশেষে নিজের বক্তব্য থেকে সরে আসলেন বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য প্রফেসর ড. ইমামুল হক।

শুক্রবার রাত ১০টায় ইমেইল বার্তায় জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সাল আহমেদ রুমি সাক্ষরিত এক বিবৃতিতে উপাচার্য দুঃখ প্রকাশ করেন। যুগান্তর।

বিবৃতিতে উপাচার্যের বরাত দিয়ে উল্লেখ করা হয়, ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবসে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিবেটিং সোসাইটি কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে আমার প্রদত্ত বক্তব্যের একটি বাক্যকে কেন্দ্র করে সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মাঝে কিছু ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়েছে। আমি এ বিষয়ে দ্ব্যর্থহীনভাবে বলতে চাই, আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরকে রাজাকার সম্বোধন করিনি বরং যারা মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপনের অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করতে চায়, তাদের এহেন কার্যক্রম রাজাকার সদৃশ বলে মন্তব্য করেছি।

উক্ত শব্দটি আমি কোনোভাবেই আমার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোমলমতি শিক্ষার্থীদেরকে উদ্দেশ্য করে বলিনি। এরপরেও যদি আমার উক্ত বক্তব্যে কোনো শিক্ষার্থী মানসিকভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়ে থাকে, তবে তার জন্য আমি আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করছি।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের সব একাডেমিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চলমান রাখার স্বার্থে আমি সব শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা কামনা করছি।

প্রসঙ্গত, ওদিকে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) উপাচার্য ড. এস এম ইমামুল হকের পদত্যাগের দাবিতে তার কুশপুত্তলিকা দাহ করেছেন আন্দোলনকারী শিক্ষকরা। ববি বন্ধের একদিন পরেও আন্দোলন চালিয়ে যান আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। একই প্রতিবাদে তারা মশাল মিছিল করেছেন।

তারা তাদের দাবি আদায়ের আন্দোলনের চতুর্থ দিনে শুক্রবার সন্ধ্যা ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বর থেকে মশাল মিছিল বের করেন। পরে তারা মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করেন। পরে তারা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের সামনে বরিশাল-পটুয়াখালী মহাসড়কে কিছুক্ষণ অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করেন।

এরপরপরই বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে উপাচার্যের কুশপুত্তলিকা দাহ করেন। এ সময় তারা উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে বিভিন্নি শ্লোগান দিতে থাকেন।

এর আগে বিকাল ৪টা থেকে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়