নুর নাহার : রাজবাড়ির বালিয়াকান্দি উপজেলার চান্দনা নদীর দু’পাড় বেদখল হয়ে গেছে। নদীর বিভিন্ন স্থান নির্মাণ করা হচ্ছে পাকা স্থাপনা। নদীতে ফেলা হচ্ছে ময়লা আর্বজনা। যদিও গত বছর ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নদী খনন করেছিলো কর্তৃপক্ষ। তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্ত বলছেন, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহযোগিতা না পাওয়ায় দখলদারদের উচ্ছেদ করা যাচ্ছে না। একাত্তর টিভি
এক সময় চন্দনা নদীতে পানি থাকায় সারা বছরই প্রচুর পরিমাণে দেশীয় মাছ পাওয়া যেত। এখন মাছ তো দূরের কথা পানিই নেই। যেটুকু আছে সেটিও দুষিত। নাব্য ফিরিয়ে আনা এবং মাছের অভায়রণ্য সৃষ্টির লক্ষ্যে গত জুনে প্রায় ৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে পুনঃখনন করা হয়। মৎস্য বিভাগ চন্দনা নদীকে মাছের অভয়ারণ্য ঘোষনা করেন। জেলেরা জানায়, নদীতে অনেক মাছ ছিলো। এখন পানিও নেই মাছও নেই।
এলাকাবাসীর অভিযোগ চন্দনা নদীটির কালুখালি, সোনাপুর, রামদিয়া, তেতুলিয়া, বালিয়াকান্দি, জামালপুর, মধুখালি ও বয়ালমারি এলাকার দু’পাশ দিনে দিনে দখল হয়ে গেছে। আর চলছে বাড়িঘরসহ রাস্তাঘাট নির্মাণ। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ মাসুম রেজা বলেন, পানি উন্নয়ন বোর্ড ও জেলা প্রশাসনের সহায়তা পেলে মনে হয় অবৈধ দখলদারি উচ্ছেদ করতে পারবো।
আপনার মতামত লিখুন :