সাবিনা শারমিন : সাদারা লেখাপড়া করে সভ্য হবার ভান করে,যা ব্রাউনরা খালি চোখে তা দেখতে পায় না। প্রকৃতিগতভাবে তারা মেধাবী এবং উর্বর হলেও সেসবের চর্চা না করে চোখ থাকতেও অন্ধ হতে বেশি আগ্রহী। সভ্যতা শো অফ করার কায়দা-কানুন তারা জানেও না আর জানতেও যে হবে তাও তাদের কাছে গুরুত্ব পায় না। উদার মানবিকতা আর সম্মান দেখানোর জন্য হিজাব পরে আর আজান দিয়ে নিউজিল্যান্ড যা করছে তা অবশ্যই প্রশংসার দাবি রাখে। হত্যা হওয়া প্রার্থনারত এই নিরপরাধী মানুষদের প্রতি এই সম্মান প্রদর্শন পৃথিবীর কাছে অনুকরণীয় হয়ে থাকবে। তবে ইন এ লং রান মুসলিম অভিবাসীদের জন্য ‘ডালমে কুচ কালাহে’ যে নেই তা কিন্তু বলা যাচ্ছে না।
তারা যখন রিপ্লেসমেন্টকে গ্রেট বানানোর পাঁয়তারা করে নীলনকশা বানায়, মোখলেস ভাইয়েরা তখন নিষ্পাপ কিশোরীদের রেডিকালাইজ করে একেকজন শামীমা বেগম তৈরি করেন। তাই তো তাদের নেতা রিনাউড কেমু মুসলিম অভিবাসীদের তাদের দেশের জন্য বিদপজ্জনক ঘোষণা দিয়েছে। তাই তো দেখা যায় ক্রাইস্টচার্চের খুনি টারান্ট যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ভক্ত। যার কারণে ট্রাম্প ক্রাইস্টচার্চের হত্যাকে টুইট করে কিলিং না বলে ‘ডেড’ বলেছিলো তাই না? তলে তলে এদের সাদা চামড়ার নিচে, লোক দেখানো পর্দার আড়ালে ‘গ্রেট রিপ্লেসমেন্টে’র জন্য মুগ্ধতা আর মুসলিম অভিবাসীদের জন্য হেট্রেট আছে কিনা সে ব্যাপারে যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :