ব্রাত্য রাইসু : নিউজিল্যান্ডের ক্রাইস্টচার্চের নিহতদের শ্রদ্ধা জানাইতে আগামী ২৩ মার্চ, শুক্রবার রেডিও ও টেলিভিশনে আজান সম্প্রচার করা হবে। নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জাসিন্ডা আরডার্ন এই ঘোষণা দিছেন। তিনি আরো কী কী যেন মুসলমান খুশি হওয়া কাজ এর মধ্যে কইরা সারছেন। ও মনে পড়ছে, মাথায় ঘোমটা দিছেন তিনি! হা, হা। তার এই ঘোষণারে কী বলবেন?ভ-ামি, নাকি মলম পলিটিক্স? তার এই ধরনের কাজগুলোরে বিশ্বের শান্তিকামী মুসলমানরা খুশি মনে দেখতেছে তা বোঝা যায়।
অর্থাৎ তিনি সামাল দিতে পারছেন। আমার প্রশ্ন, দুধভাত মার্কা এই সব কাজের আসল লক্ষ্য কী? কাদেরকে তিনি এই ধরনের অ্যাকটিভিটি দিয়া নিন্দা বা সমালোচনার হাত থেকে রক্ষা করতেছেন? তিনি এমনকি খুনির নাম নিতেও নিষেধ করছেন প্রজাদেরকে। মানে মিডিয়াগুলোরে। খুনির নাম আড়াল হইলে খুনগুলোও কি আড়াল হয় না তাতে?
ভবিষ্যৎ শান্তি বা বিশ্বশান্তি জরুরি। কিন্তু অবিচারের শাস্তি কেবল শান্তির মাধ্যমে সমাধা করতে থাকলে আক্রমণকারী ও সহমর্মিদের উচ্চ আসন চিরকাল অক্ষুণœই থাকে। বড়লোকের ড্রয়িং রুমে বসতে পারাটাই নিশ্চয়ই নিউজিল্যান্ডে বসবাসকারী মুসলমান সম্প্রদায়ের সর্বোচ্চ প্রাপ্তি নয়।- ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :