মারুফুল আলম : ২) নেতৃত্বে নারীর উপস্থিতি প্রত্যাশা করা হলেও পদে পদে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে নারীরা। যেমন ডাকসু নির্বাচনে নারীর পর্যাপ্ত উপস্থিতি আশা করেছিলো অনেকেই। নারীদের সামনের কাতারে ঠিকই দেখা গেছে, তবে তা আন্দোলনে, অনশনে। নেতৃস্থানীয় পদে তাদের দেখা যায়নি বললেই চলে। (বিবিসি বাংলা)
৩) রোকেয়া হলে ভিপি পদে স্বতন্ত্র জোটের প্রার্থী মৌসুমী বলেন, রোকেয়া হলে আমার যে অর্জন, সেরকম অর্জন দলীয় কোনো সংগঠনের সঙ্গে নেই। যতগুলো প্যানেল হয়েছে, তার মধ্যে থাকতে হলে কোনো না কোনো দলের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট থাকতে হয়। চাইলেই তো কেউ পদ দিয়ে দেবে না।
কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে স্বতন্ত্র জোটের একমাত্র প্রার্থী শ্রবণা শফিক দ্বীপ্তি বলেন, আমি নিজের টিউশনের টাকা দিয়ে লিফলেট করেছি। ছেলেদের হলে যেতে পারিনি। আমাকে নারী ভোটারদের ওপর নির্ভর করতে হয়েছে। কিন্তু আমার প্রতিপক্ষ প্রত্যেকটা হলে গেছে। প্রতিদিন সে হাজার হাজার লিফলেট বিতরণ করেছে।
৪) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী বলেন, আসলে মুখে প্রগতিশীলতার কথা বললেও মনে মনে সেই সনাতনি হীনমন্যতায় ভুগছে নারীরা।
৫) ঢাবি শিক্ষক এবং সমাজবিজ্ঞানী তৌহিদুল হক বলেন, মেয়েদের যোগ্যতার ঘাটতি নেই। এক্ষেত্রে দরকার রাজনৈতিক দলগুলোর সদিচ্ছা। কেন্দ্রীয় পদে নারীদের পর্যাপ্ত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে রাজনৈতিক দলগুলোর সোচ্চার হওয়া উচিত বলে মনে করেন এই বিশেষজ্ঞ।
আপনার মতামত লিখুন :