নাঈম কামাল : গ্রামে বেড়ে ওঠা সহজ সরল মেয়ের আইন সম্পর্কে কোন ধারনা নেই। কিন্তু জেল খেটেছেন জামিনে বেরিয়েছেন তিনি। সময় টিভি
জামিনে বেরিয়ে বিউটি বলেন, ‘আমি জমির কোন হিসেব নিকাশ বুঝি না। ৩ বছরের বাচ্চা সহ আমারে আনছে আমি বিচার চাই। আমারে কেন আনছে?’
একই মামলায় আটক ছিলেন তার স্বামী হারুনও। তিনি বলেন হয়রানি করতে ঢাকার একটি ঠিকানা ব্যাবহার করে মামলা করে তার প্রতিবেশী। আমার বাড়িতে গিয়ে ঘরের দরজা ভেঙে তিন বছরের বাচ্চাসহ আমাদেরকে জোরপূর্বক নিয়ে আসে পুলিশ।
তদন্ত কর্মকর্তা লালবাগ থানার এসআই গোলাম রাব্বানী ভুল ঠিকানা ব্যবহার করে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেন বলে অভিযোগ তাদের। এ সম্পর্কে জানতে চাইলে রাব্বানী বলেন মামলা প্রমাণ করার মূল দায়িত্ব বাদীর। আমরা শুধু প্রাথমিক তদন্ত করি।
ঢাকা আইনজীবী সমিতির সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রচি বলেন, কতিপয় পুলিশের কর্মকর্তা বাদীদের যোগসাজশে ভূয়া তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন। ফলে নিরীহ মানুষ হয়রানির স্বীকার হন। ভূয়া ঠিকানা ব্যবহার করে মামলা দেয়ার বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নেয়া প্রয়োজন।
আপনার মতামত লিখুন :