শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের  ◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসের পুরস্কার নিয়ে ভুলভ্রান্তি হতে পারে: আইনজীবী 

প্রকাশিত : ১৮ মার্চ, ২০১৯, ০৩:৪৬ রাত
আপডেট : ১৮ মার্চ, ২০১৯, ০৩:৪৬ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ইসলামোফোবিয়া বনাম মুসলিমোফোবিয়া সমাধান সেক্যুলারিজম!

মাসুদ রানা : ‘ইসলামোফোবিয়া’ হচ্ছে একটি দার্শনিক ভীতি-বিদ্বেষ। কিন্তু আমি যাকে বলেছি ‘মুসলিমোফোবিয়া’, তা হচ্ছে একটি সামাজিক-সাংস্কৃতিক ভীতি-বিদ্বেষ। ইসলামোফোবিয়ার চেয়ে মুসলিমোফোবিয়া ভয়ঙ্করতর।
ইসলামোফোবিয়ার ফোবিকরা ইসলামের প্রতীক, পুস্তক, চর্চাকেন্দ্র ইত্যাদিতে আঘাত করে। কারণ তারা চায় না কেউ এগুলোর সাথে সংশ্লিষ্ট হোক। কিন্তু মুসলিমোফোবিয়ারা তারও অতিরিক্ত হিসেবে আঘাত করে তাদের জ্ঞাত বা প্রত্যক্ষিত মুসলিমদের ওপর। মুসলিমোফোবিয়া আরও বিপজ্জনক এজন্য যে, মুসলিম সংখ্যাধিক্যের দেশ থেকে আসা অমুসলিম এবং এমনকি নাস্তিকরাও এর লক্ষ্য হতে পারে। আপনি হয়তো জানেন যে, আপনি মুসলিম নন, কিন্তু তাতে তাদের কিছু আসে-যায় না। তারা যদি বিশ্বাস করে যে আপনি মুসলিম, তাতেই যথেষ্ট। মুসলিমোফোবিকদের ভীতি-বিদ্বেষের শিকার হয়ে শিখ ধর্মাবলম্বী অনেক ব্যক্তি নানা সময় আক্রান্ত ও নিহত হয়েছেন। কারণ তাদের মাথায় পরিহিত পাগড়িটা মুসলিমোফোবিকদের কাছে মুসলিম বলেই মনে হয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে যেসব নাস্তিক পাশ্চাত্যের বিভিন্ন দেশে আশ্রয় লাভ করেছেন তাদের এমনটি ভাবার কারণ নেই যে, মুসলিমোফোবিকরা তাদের ইসলামবিদ্বেষের কথা জেনে মাফ করে দেবে। প্রকৃতপক্ষে গাত্রবর্ণ ও চেহারা দেখে ওদের কাছে ‘মুসলিম’ মনে হলেই ইসলামবিদ্বেষী নাস্তিক কিংবা আমার মতো ১০০ শতাংশ অবিদ্বেষী সেক্যুলাররাও তাদের শিকার হতে পারেন।
আমি মনে করি প্রকৃত সেক্যুলার বিশ্ববোধই আধুনিক বিশ্বের সকল জাতির, সকল বর্ণের ও সকল ধর্মীয় বিশ্বাস ও অবিশ্বাসের মানুষকে সমান মানবিক মর্যাদায় মূল্য দিতে পারে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়