সমীরণ রায়: ২) আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আমরা বলি মুজিব আমার চেতনা, মুজিব আমার বিশ্বাস। এ বিশ্বাস শক্তিশালী হয়নি বলেই প্রতিক্রিয়াশীলরা আক্রমণ করে।
৩) প্রতিক্রিয়াশীলরাই আমাদের অর্থনীতিকে খামচে ধরেছে ও সংস্কৃতিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। ইতিহাসকে বিকৃত ও সমাজব্যবস্থাকে কলুষিত করে।
৪) শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ৩০ ডিসেম্বরের নির্বাচনের ঐক্য ধরে রাখতে পারলেই বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকীতে বলতে পারবো-পিতা তুমি আদর্শ কাছে রেখে গেছ, তা ধারণ করেই তোমার স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়তে পারবো।
৫) বঙ্গবন্ধু যে সাংস্কৃতিক বিপ্লব করতে চেয়েছিলেন, আমরা সেই জায়গায় নিয়ে যেতে পারিনি। সেই বিপ্লব করতে হলে বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধকে চর্চা করতে হবে।
৬) অপারেশন সার্চলাইটের মাধ্যমে গণহত্যা করার পরই বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ২৬ মার্চ।
৭) বঙ্গবন্ধুকে এখনও জেনে শেষ করতে পারিনি। চেতনায় ওবিশ্বাসে বঙ্গবন্ধু থাকলে এটা হতো না।
৮) বঙ্গবন্ধু যা দিয়ে গেছেন, সে ঋণ আমরা শোধ করতে পারবো না। বঙ্গবন্ধু দেশের স্বাধীনতার সংগ্রামে নেতৃত্ব দিয়ে জাতির পিতা হয়েছেন।
৯) বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে যত লেখা ও আলোচনা হয়েছে, পৃথিবীর আর কোনো নেতাকে নিয়ে এত আলোচনা হয়নি।
শনিবার রাজধানীর বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিল মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকীর আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন। এতে জোটের সহ-সভাপতি রেদুয়ান খন্দকারের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকটে বলরাম পোদ্দার, সংগীত শিল্পী রফকিুল আলম, একুশে পদক প্রাপ্ত সাংস্কৃতকি ব্যক্তিত্ব আমানুল হক, সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা প্রমুখ।
আপনার মতামত লিখুন :