ফিরোজ আহমেদ : গণতন্ত্রের মতাদর্শিক তন্ত্রটুকু অপসৃয়মান। গু-ামিটুকু তাই বাড়বে কিছুদিন। তারপর আশা করা যায় গু-াতন্ত্রের রংবাজি এবং দাপট দুইই বিদায় নেবে, দেশে গণতন্ত্র আসবে।
নুরুল হককে নিয়ে তারা কী করবে বুঝে উঠতে পারছে না, তাকে একবার শিবির বানানো হয়েছে, বেকায়দা দেখে একবার ছাত্রলীগ সাজানো হয়েছে। এখন দেখা যাচ্ছে সে শিক্ষার্থীদেরই। সেমন্তিকে তারা অশ্লীল গালি দিয়ে যাচ্ছে, রোকেয়া হলের অনশনরত নারীদেরও আবার সেই অনশনরত নারীদের সাথে সংহতি জানানো মেয়েগুলোকে তাদের সাধারণ সম্পাদক বলছে জঙ্গি।
সবচেয়ে বড় কথা, ছেলেমেয়েদের মাঝে ভয়টা কমে গেছে, এটা দৃশ্যমান। ভক্তিটাও নেই। শুধু লাঠির বাড়ি দিয়ে কী এই হাজার হাজার তরুণকে দমানো যায়? যায় না, এটা তারা খুব ভালো করেই জানে। ফলে সামনের দিনগুলো গু-াতন্ত্রের জন্য আরও সংকটের হতে যাচ্ছে। আর দেশ পাচ্ছে ভবিষ্যতের নেতাদের। এটা শুধু একটা দুটো নাম নয়, এটা আরও যে মানুষগুলো সংগঠকের কাজ করছেন, গড়ে তুলছেন, তাদের সকলের জন্য সত্য। কোটা সংস্কার আন্দোলন, নিরাপদ সড়কের আন্দোলন, ডাকসুর আন্দোলন এসবই বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ মানচিত্রের অনেকখানি নির্ধারণ করে দিচ্ছে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :