শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ১৩ মার্চ, ২০১৯, ১২:১৫ দুপুর
আপডেট : ১৩ মার্চ, ২০১৯, ১২:১৫ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বিকেএসপিকে হারিয়ে গাজী গ্রুপের জয়

নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা প্রিমিয়ার লিগের (ডিপিএল) ১২তম ম্যাচে ফতুল্লায় খান সাহেব স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হয় বাংলাদেশ ক্রিড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) ও গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে বিকেএসপিকে ৪ উইকেটের ব্যবধানে হারিয়েছে গাজী গ্রুপ।

টসে জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় গাজী গ্রুপ ক্রিকেটার্স। শুভ সূচনা বিকেএসপির দুই ব্যাটসম্যান রাতুল খান ও মাহমুদুল হাসান জয়। কিন্তু দলীয় ৯৮ রানে আহত হয়ে মাঠ ছাড়তে হয় রাতুলকে। মাঠ ছাড়ার আগে ৮৬ বলে ৩৪ রানের ধীর গতির ইনিংস খেলেন তিনি।

তারপরে দ্বিতীয় উইকেটে আমিনুল ইসলাম বিপ্লবের সাথে ৫২ রানের জুটি গড়েন জয়। দলীয় ১৫০ রানে প্রথম উইকেট হারায় বিকেএসপি। ৯৩ বলে ৮৫ রানের দারুণ এক ইনিংস খেলে সাজঘরে ফেরেন জয়।

তৃতীয় উইকেটে ৭৪ রানের জুটি গড়েন বিপ্লব ও শামীম। ২টি চার ও তিনটি ছয়ে ৩৯ বলে ৪৪ রান করে কামরুল ইসলাম রাব্বির বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে সাজঘরে ফেরেন শামীম। তখন দলীয় রান ছিল ২২৪।

টপ অর্ডারের সবাই রান পেলেও চূড়ান্তভাবে ব্যর্থ হয় বিকেএসপির মিডল অর্ডার ব্যাটসম্যানরা। কেউই দুই অঙ্কের ঘরে পৌঁছাতে পারেনি। এই ছন্দপতনের ফলে ২৪৯ রানেই থেমে যায় বিকেএসপি। একপ্রান্তে দাঁড়িয়ে সতীর্থদের আশা যাওয়া দেখা বিপ্লব অপরাজিত ছিলেন ৬৯ বলে ৬৩ রানে।

দুইটি করে উইকেট নিয়েছেন গাজী গ্রুুপের দুই পেসার কামরুল ইসলাম রাব্বি ও আবু হায়দার রনি। কোনো উইকেট না পেলেও একটি করে মেডেন ওভার করেন মেহেদি হাসান ও পারভেজ রসুল।

২৫০ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকে গাজী গ্রুপ। মাত্র ৪ রান করেই পেসার মুকিদুল ইসলাম মুগ্ধের বলে আউট হয়ে ফেরেন ইমরুল কায়েস। দলীয় শত রান পূর্ণ হওয়ার আগেই ৪ উইকেট হারিয়ে সহজ টার্গেটাকেও কঠিন করে তুলে তারা।

তবে বিপর্যয়ের সামাল দেন মেহেদি হাসান ও তৌহিদ তারেক। ৭৩ বলে ৭০ রানের এক ঝলমলে ইনিংস খেলেন মেহেদি হাসান। তার ইনিংসটিতে ছিল ৯টি চার ও ১টি ছক্কার মার। দলীয় ১৪০ রানে হাসান মুরাদের বলে ক্যাচ দিয়ে সাজঘরে ফেরেন তিনি।

তৌহিদ তারেকও তুলে নেন অর্ধ শতক। সপ্তম উইকেটে আবু হায়দার রনির সাথে ৬৭ রানের জুটি গড়েন। তারেক করেন ৯৩ বলে অপরাজিত ৭৬ রান। আবু হায়দারও ৩২ রানে অপরাজিত থাকেন। তার ২৪ বলের ইনিংসটাতে ২টি করে চার ও ছয় ছিল।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়