শিরোনাম
◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১২ মার্চ, ২০১৯, ০৯:১৯ সকাল
আপডেট : ১২ মার্চ, ২০১৯, ০৯:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

গ্লুকোমায় আক্রান্ত হয়ে অন্ধত্বের ঝুঁকিতে ৩০ লাখ মানুষ, সমন্বিত উদ্যোগের আহ্বান বিশেষজ্ঞদের

হ্যাপি আক্তার : অসচেতনতা ও পর্যাপ্ত সেবা কেন্দ্রের অভাবে দেশে প্রতিনিয়ত বাড়ছে অন্ধ মানুষের সংখ্যা। এছাড়া গ্লুকোমায় আক্রান্ত হয়ে অন্ধত্বের ঝুঁকিতে রয়েছেন প্রায় ৩০ লাখ মানুষ। ইতিমধ্যেই আড়াই হাজার লোক এ রোগে অন্ধত্ব হয়ে গেছেন। গ্লুকোমা  কোমায় হারানো দৃষ্টি কোনো চিকিৎসাতেই ফিরে না আসায় সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান বিশেষজ্ঞদের। সময় টেলিভিশন।

গ্লুকোমা  চোখে অনিরাময়যোগ্য অন্ধত্ব তৈরি করে। জন্ম থেকেই এ রোগে আক্রান্ত হয়ে দৃষ্টি হারিয়ে যাচ্ছে অনেকেরই। দৃষ্টি সচল রাখতে ধারাবাহিক চিকিৎসা চালাতে না পারলে সম্পূর্ণ দৃষ্টি হারানোর আশঙ্কা চিকিৎসকের। গ্লুকোমায় চোখের চারপাশ থেকে ধীরে ধীরে দৃষ্টির ব্যাপ্তি কমতে থাকায় রোগীরা বুঝতে পারেন অনেক দেরিতে। তাই কয়েকটি মন্ত্রণালয়ের সমন্বিত উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যাপক সচেতনতা ও উপজেলা পর্যায়ে পর্যন্ত বিনামূল্যে গ্লুকোমা পরীক্ষার সুযোগ সৃষ্টির আহ্বান বিশেষজ্ঞদের।

গ্লুকোমায় বিশেষজ্ঞ ডা. সিদ্দিকুর রহমান বলেছেন, বিভাগীয় শহরে অবস্থিত মেডিকেল কলেজগুলোতেই শুধু এরোগে নির্ণয়ের জন্য প্রয়োজনীয় সুবিধাদি আছে। কিন্তু সারা দেশের তুলনায় তা নিতান্তই অপ্রতুল। গ্লুকোমায় বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. জাকিয়া সুলতানা সহীদ বলেছেন, গ্লুকোমা ধরা পড়ার পর তা নিয়মিত চিকিৎসা করালে

ভালোভাবে বেঁচে থাকা সম্ভব। কিন্তু নিয়মিত চিকিৎসা না করালে রোগী ধীরে ধীরে অন্ধ হয়ে যাবে। সমস্যা সমাধানে আরো দেড়শ ভিশন সেন্টার নির্মাণের পরিকল্পনার কথা জানালেন জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইন্সটিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. গোলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, ভিশন সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হলে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী উন্নত চিকিৎসার সুবিধা পাবে।

এই রোগে বংশের প্রভাব থাকায় আক্রান্তের বাবা-মা, ভাই-বোনের পাশাপাশি চল্লিশোর্ধ সবাইকে অন্তত একবার চোখের গদ্বণুকোমা পরীক্ষার পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের। গবেষণা বলছে, দেশে চল্লিশোর্ধ্ব শতকরা ২জন গ্লুকোমায় রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। সম্পাদনা : জামাল

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়