শিরোনাম
◈ ভুটানের রাজার সঙ্গে থিম্পু পৌঁছেছেন তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ চট্টগ্রামের জুতার কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে ◈ জিয়াও কখনো স্বাধীনতার ঘোষক দাবি করেনি, বিএনপি নেতারা যেভাবে করছে: ড. হাছান মাহমুদ ◈ আওয়ামী লীগ সবচেয়ে বড় ভারতীয় পণ্য: গয়েশ্বর ◈ সন্ত্রাসীদের ওপর ভর করে দেশ চালাচ্ছে সরকার: রিজভী ◈ ইফতার পার্টিতে আওয়ামী লীগের চরিত্রহনন করছে বিএনপি: কাদের ◈ বাংলাদেশে কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের ফ্যাশন লবি’র ◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত : ০৬ মার্চ, ২০১৯, ০৭:৩২ সকাল
আপডেট : ০৬ মার্চ, ২০১৯, ০৭:৩২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আপনার কল্পনারও অতীত শরীরে কত বিষ জমেছে, শরীরকে বিষমুক্ত করুন এই পদ্ধতিতে

ডেস্ক রিপোর্ট।। শরীরে কত বিষ জমেছে- শরীরের নিয়মিত ডিটক্সিফিকেশন (শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থের নির্গমন) সুস্থতার জন্য অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু কী ভাবে সম্ভব এই ডিটক্সিফিকেশন? স্বাস্থ্য পত্রিকা ‘ডে বাই ডে থ্রি সিক্সটি ফাইভ’ জানাচ্ছে অত্যন্ত সহজ ও ঘরোয়া এক পদ্ধতি, যার সাহায্যে মাত্র তিরিশ মিনিটে শরীরকে বিষমুক্ত করে তোলা সম্ভব।

আমাদের শরীরে প্রতিদিন প্রবেশ করছে অজস্র বিষাক্ত পদার্থ। কখনও খাদ্যের মাধ্যমে, কখনও বা নিঃশ্বাস-প্রশ্বাসের মাধ্যমে এই সমস্ত বিষাক্ত উপাদান শরীরে প্রবেশ করছে, এবং শরীরের অভ্যন্তরেই বাসা বেঁধে থাকছে।  ডাক্তারি পরিভাষায় এই সমস্ত উপাদানকেই বলা হয় ‘টক্সিক’। শরীরে এই সমস্ত উপাদান জমে থাকা বার বার অসুস্থতা এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যাওয়ার অন্যতম প্রধান কারণ।

সঙ্গত কারণেই স্বাস্থ্যবিশেষজ্ঞরা বলেন, শরীরের নিয়মিত ডিটক্সিফিকেশন (শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থের নির্গমন) সুস্থতার জন্য অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু কী ভাবে সম্ভব এই ডিটক্সিফিকেশন? স্বাস্থ্য পত্রিকা ‘ডে বাই ডে থ্রি সিক্সটি ফাইভ’ জানাচ্ছে অত্যন্ত সহজ ও ঘরোয়া এক পদ্ধতি, যার সাহায্যে মাত্র তিরিশ মিনিটে শরীরকে বিষমুক্ত করে তোলা সম্ভব।

প্রথমে জেনে নেওয়া যাক, কোন কোন উপাদান লাগবে এই ডিটক্সিফিকেশন কৌশলকে কার্যকর করার জন্য। লাগবে চারটি জিনিস—

১. ১ কাপ এপসম লবণ। যে কোনও অনলাইন শপিং সাইটে এই নুন পেয়ে যাবেন। দামও বেশি নয় মোটেই। ২. ১ কাপ সাধারণ নুন। ৩. ২ কাপ বেকিং সোডা। ৪. সামান্য অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার। যদি অ্যাপেল সাইডার ভিনিগার না পান, তা হলে সাধারণ ভিনিগারেও কাজ চলবে। এ বার জেনে নিন, কী করতে হবে।

প্রথমে একটি ছোট জার নিয়ে তাতে ফুটন্ত জল ভরুন। তাতে মিশিয়ে দিন এপসম সল্ট, সাধারণ নুন এবং বেকিং সোডা। মিশ্রণটি তৈরি করে জারটিকে আলাদা করে সরিয়ে রাখুন।

এ বার একটি বালতি বা গামলায় ইষদুষ্ণ গরম জল নিন। তাতে মেশান ভিনিগার। তার পর জারে রাখা মিশ্রণটিও ওই জলে মিশিয়ে নিন। এ বার নিজের দু’ পায়ের পাতা এবং গোড়ালি ডুবিয়ে রাখুন ওই জলে। আধ ঘন্টাখানেক এই ভাবে পা ডুবিয়ে বসে থাকুন। একটু পর থেকেই দেখবেন জলের রং বদলাতে শুরু করেছে। আধ ঘন্টাখানেক পরে জলের রং থিকথিকে হলুদ হয়ে যাবে।

বুঝবেন, আপনার শরীর থেকে নির্গত বিষাক্ত পদার্থই জলে মিশে গিয়ে জলের রং হলুদ করে দিয়েছে।সংশ্লিষ্ট পত্রিকায় দাবি করা হচ্ছে, এই পদ্ধতি সম্পূর্ণ নিরাপদ এবং প্রাকৃতিক।

সপ্তাহে এক দিন করে এই কৌশল কাজে লাগালেই শরীরকে সম্পূর্ণ বিষমুক্ত এবং সুস্থ রাখা সম্ভব বলে জানানো হয়েছে। তা হলে আর দেরি কীসের? শরীরকে বিষমুক্ত এবং সুস্থ রাখার প্রক্রিয়া শুরু করে দিন আজকেই। সূএ : বিডিমর্নিং

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়