শিরোনাম
◈ প্রচণ্ড গরম থেকেই ঘটতে পারে মানবদেহের নানা রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি ◈ অবশেষে রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি  ◈ ইসরায়েল পাল্টা হামলা করলে কয়েক সেকেন্ডের মধ্যে জবাব দেবে ইরান: উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ◈ মিয়ানমারের আরও ১০ সেনা সদস্য বিজিবির আশ্রয়ে ◈ সয়াবিনের দাম বাড়ানোর সুযোগ নেই: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপির ◈ কেউ যেন নিরাপত্তাহীনতায় না থাকি, আইনের শাসনে জীবনযাপন করি: ড. ইউনূস ◈ মা, স্ত্রী ও দুই ছেলে নিয়ে ঢাকা ফিরছিলেন রফিক, পথে প্রাণ গেল সবার ◈ স্থায়ী জামিন না পাওয়ায় ক্ষুব্ধ হয়েছি: ড. ইউনূসের আইনজীবী ◈ উপজেলার ভোটে এমপি-মন্ত্রীদের হস্তক্ষেপ না করতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ : ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ০৬ মার্চ, ২০১৯, ০৪:২৫ সকাল
আপডেট : ০৬ মার্চ, ২০১৯, ০৪:২৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

৬ মার্চ, একটি অনিবার্য আঁধার

কারু তিতাস
---------------------------------------------------------------
মা, আজ তিনশো পঁয়ষট্টি দিন হয়ে গেলো। তুমিতো কখনোই এতো দীর্ঘ সময় ঘুমাও না !!! শেষ রাতেও তো কতোবার আমার বন্ধ দরজা খুলে দেখেছো, আমি ঘুমালাম কিনা, মশারি টাংগালাম কিনা...... দেখতে, আমি ছবি আঁকছি। বোলতে, দেখিতো কী আঁকলি। ক্যানভাসে সবুজ রং দেখলে তুমি যে কী খুশী হতে। ঠিক সেই রাতের ভোর বেলা তোমার বারান্দায় অষাঢ়- শ্রাবণ। অঝর ধারা। মা, তখন যে তুমি কী সুখী মানুষ।

মাগো, তোমার ওখানে কী এখন আলো ? নাকি অন্ধকার ? বৃষ্টি হচ্ছে ? অঝরে ? আষাঢ় শ্রাবণ ?
আজ বুকের ভেতর এক অনিবার্য গোরস্তান নির্মাণ হচ্ছে। যেখানে কোনো আলো নেই। শুধুই অনিবার্য আষাঢ় শ্রাবণ ।

মা, আমি এখন আর সবুজ রং আঁকতে পারিনা । কেমন যেন ধূসর সবকিছু।

লেখক : কারু তিতাস, ফেরদৌসী প্রিয়ভাষিণীর পুত্র। লেখাটি তার ফেসবুক থেকে নেয়া।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়