শিরোনাম
◈ ঝালকাঠিতে ট্রাকচাপায় নিহতদের ৬ জন একই পরিবারের ◈ গাজীপুরের টঙ্গি বাজারে আলুর গুদামে আগুন ◈ রাজনৈতিক বিশ্লেষক মনোয়ারুল হক মারা গেছেন ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব শনিবার ঢাকা আসছেন ◈ দুই এক পশলা বৃষ্টি হলেও তাপদাহ আরো তীব্র হতে পারে  ◈ এথেন্স সম্মেলন: দায়িত্বশীল ও টেকসই সমুদ্র ব্যবস্থাপনায় সম্মিলিত প্রয়াসের আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর ◈ কেএনএফ চাইলে আবারও আলোচনায় বসার সুযোগ দেওয়া হবে: র‌্যাবের ডিজি ◈ ওবায়দুল কাদেরের হৃদয় দুর্বল, তাই বেশি অবান্তর কথা বলেন: রিজভী ◈ মধ্যপ্রাচ্যের পরিস্থিতি বিবেচনায় প্রস্তুতি নেওয়ার নির্দেশ দিলেন প্রধানমন্ত্রী ◈ বাংলাদেশ সংকট থেকে ঘুরে দাঁড়াতে শুরু করেছে: অর্থমন্ত্রী

প্রকাশিত : ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৭ সকাল
আপডেট : ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৪:২৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মানসিক ভারসাম্যহীনতার কারণে পলাশকে ডিভোর্স দিয়েছি: সিমলা (ভিডিও)

বিনোদন ডেস্ক : চিত্রনায়িকা সিমলা বলেছেন, চার মাস আগে পলাশকে তালাক দিয়েছি । সে মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলার কারণেই আমি ওই সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। সোমবার জিটিভিকে দেওয়া এক  সাক্ষাৎকারে এসব কথা বলেছেন তিনি।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যায় চট্টগ্রামের শাহ আমানত বিমানবন্দরে বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের দুবাইগামী একটি ফ্লাইট ছিনতাইচেষ্টার পর কমান্ডো অপারেশনে প্রাণ হারান মাহি বি জাহান পলাশ নামের এক ব্যক্তি। তিনি নিজেকে চিত্রনায়িকা সিমলার স্বামী বলে দাবি করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে সিমালার সঙ্গে কথা হয়  একটি বেসরকারি টেলিভিশনের।

সাক্ষাৎকারে পলাশের সঙ্গে সম্পর্ক আগেই শেষ হয়ে গেছে বলে দাবি করেন সিমলা। তিনি জানান, ২০১৭ সালের ১২ সেপ্টেম্বর তাদের প্রথম দেখা হয়। নিজের অভিনীত একটি চলচ্চিত্রের পরিচালকের বাসার একটি অনুষ্ঠানে প্রথম পরিচয়। এরপর তাদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ২০১৮ সালের ৩ মার্চ তাদের বিয়ে হয়। ওই বছরেরই শেষ দিকে, ৬ নভেম্বর তাদের বিচ্ছেদ হয়।

কেন বিবাহ বিচ্ছেদ—এমন প্রশ্নের জবাবে সিমলা বলেন, কিছু সমস্যা ছিল বলেই ডিভোর্স হয়েছে। তার মানসিক সমস্যাই এর মূল কারণ।

‘মাহি বি জাহান পলাশকে ‘কবর’ নামের একটি শর্ট ফিল্মের প্রযোজক হিসেবেই চিনতাম’,— বলেন সিমলা।

আরেক প্রশ্নের জবাবে জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত এই অভিনেত্রী বলেন, ‘সে যা করেছে তা অস্বাভাবিক। দেশের জন্য দুঃখজনক ও লজ্জার। এজন্য যদি প্রয়োজন হয়, আমি দেশের জন্য যেকোনো কিছু ফেস করতে রাজি।’

এর আগে, রোববার বিকেল ৫টা ৩৩ মিনিটে বিমান বাহিনী প্রথম জানতে পারে উড়োজাহাজ ছিনতাইচেষ্টার কথা। ককপিট থেকে পাইলট বিষয়টি জানায় এটিসিকে। পরে উড়োজাহাজটি ৫টা ৪১ মিনিটে জরুরি অবতরণ করে চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। প্রাথমিকভাবে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও পুলিশ-র‌্যাব-এপিবিএন উড়োজাহাজটি ঘিরে রাখে। পরে সন্ধ্যা ৬টার দিকে ১ প্যারা কমান্ডো বাহিনী আসে বিএনএস ইশা খাঁ থেকে। তাদের নেতৃত্বে সেনা ও বিমান বাহিনী, পুলিশ-র‌্যাব-এপিবিএন সদস্যরা মিলিয়ে ৮ মিনিটেই অভিযান শেষ করতে সক্ষম হন।

পরে রাত পৌনে ৯টায় এক ব্রিংফিংয়ে ২৪ পদাতিক ডিভিশনের জিওসি মেজর জেনারেল মতিউর রহমান বলেন, প্যারা কমান্ডো বাহিনী প্রথমে অস্ত্রধারীকে আত্মসমর্পণের আহ্বান জানিয়েছিল। কিন্তু সে আহ্বান প্রত্যাখ্যান করে আক্রমণাত্মক হওয়ার চেষ্টা করে। এসময় স্বাভাবিক অ্যাকশনে যায় প্যারা কমান্ডো। গোলাগুলিতে প্রথমে সে আহত হয়। পরে সে মারা যায়।

সূত্র : সারাবাংলা/জিটিভি

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়