শিরোনাম
◈ দক্ষিণ আফ্রিকায় সেতু থেকে তীর্থ যাত্রীবাহী বাস খাদে, নিহত ৪৫ ◈ প্রাথমিকের তৃতীয় ধাপের পরীক্ষা শুরু, মানতে হবে কিছু নির্দেশনা ◈ ভারত থেকে ১৬৫০ টন পেঁয়াজ আসছে আজ! ◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা

প্রকাশিত : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:১৫ রাত
আপডেট : ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০২:১৫ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

২০৪০ সালে ভারতের আবাসনখাতের বাজার হবে ৬৫ হাজার কোটি ডলারের

নূর মাজিদ : ২০৪০ সাল নাগাদ ভারতের আবাদনখাতের বাজার বর্তমানের চাইতে পাঁচগুণ বৃদ্ধি পেয়ে ৬৫ হাজার কোটি ডলারে উন্নীত হবে। ফলে ওই সময়ে দেশটির মোট দেশজ উৎপাদন বা জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে এই খাত দ্বিগুণ অবদান রাখবে। গত শুক্রবার দেশটির একটি সরকারি অর্থনৈতিক নীতি নির্ধারণী সংস্থা-নীতি আয়োগের ভাইস চেয়ারম্যান রাজীব কুমার এমন তথ্য জানিয়েছেন। ফার্স্ট পোষ্ট, মানি কন্ট্রোল

এসময় তিনি বলেন, সরকার শুধু আবাসন ব্যবসায়ের উন্নতির জন্য উদ্যোগ নিচ্ছে তা নয়। বরং এই খাতের সঙ্গে জড়িত সকল ব্যবসায় এবং শিল্পের বিকাশ নিয়েও ভাবছে। বিশেষ করে, এই সকল ব্যবসায় কিভাবে ভারতের সামগ্রিক অর্থনীতিতে আরো বেশি অবদান রাখতে পারে সেটা নিয়েও সরকারের পরিকল্পনা রয়েছে। শুক্রবার সোথবি ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল রিয়েলিটি শীর্ষক বিলাসবহুল আবাসন মেলায় অংশ নিয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি জানান, রিয়েল এস্টেটখাতের প্রবৃদ্ধি বাড়াতে সরকার চলতি বছরের জন্য প্রস্তাবিত মধ্যবর্তী বাজেটে বিশেষ বরাদ্দ দেয়ার পরিকল্পনা করেছে। যার আওতায় কেন্দ্রীয় সরকার আবাসনখাত এবং সংশ্লিষ্ট শিল্পগুলোকে বিপুল পরিমাণ কর রেয়াত দেয়ার প্রস্তাব দিয়েছে। দেশের নাগরিকেরা যেন সুলভমুল্যে বাড়ি কিনতে পারেন সেই জন্যেই এই কর রেয়াত দেয়া হচ্ছে। একইসঙ্গে যারা দ্বিতীয় বাড়ি কিনতে আগ্রহী তারাও এই সুবিধা পাবেন।

আবাসনখাতের গুরুত্ব তুলে ধরে তিনি বলেন, বর্তমানে এই খাতের বাজার প্রায় ১২ হাজার কোটি ডলার এবং বার্ষিক জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে এইখাতের অবদান ৭ শতাংশ। তবে ২০৪০ সালে তা ১৪ শতাংশ হবে। তিনি আরো বলেন, বর্তমানে এইখাতে সাড়ে ৫ কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। তবে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এইখাতে কর্মসংস্থান বেড়ে ৬ কোটি ৬০ লাখে উন্নীত হবে।

‘এইখাত আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। এরসঙ্গে ২শ শিল্পের সংযোগ রয়েছে।’ জানান রাজীব কুমার। এইখাতের উন্নয়ন নগরায়নের গতি ত্বরান্বিত করবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়