শিরোনাম
◈ বিশ্ববাজারে সোনার সর্বোচ্চ দামের নতুন রেকর্ড ◈ ২২ এপ্রিল ঢাকায় আসছেন কাতারের আমির, ১০ চুক্তির সম্ভাবনা ◈ চেক প্রতারণার মামলায় ইভ্যালির রাসেল-শামিমার বিচার শুরু ◈ ইর্ন্টান চিকিৎসকদের দাবি নিয়ে প্রধানমন্ত্রী’র সঙ্গে কথা বলেছি: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ প্রফেসর ইউনূসকে প্রদত্ত "ট্রি অব পিস" প্রধানমন্ত্রীকে প্রদত্ত একই ভাস্করের একই ভাস্কর্য: ইউনূস সেন্টার ◈ নির্বাচনী বন্ড কেবল ভারত নয়, বিশ্বের সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি: অর্থমন্ত্রীর স্বামী ◈ কুড়িগ্রামে অর্থনৈতিক অঞ্চলের স্থান পরিদর্শন করে দেশে ফিরলেন ভুটানের রাজা ◈ জনগণকে সংগঠিত করে চূড়ান্তভাবে বিজয় অর্জন করতে হবে: মির্জা ফখরুল ◈ উন্নয়ন সহযোগীদের একক প্ল্যাটফর্মে আসা প্রয়োজন: পরিবেশমন্ত্রী ◈ জিয়াউর রহমানের সময়ই দেশে বিভেদের রাজনীতির গোড়াপত্তন হয়: ওবায়দুল কাদের 

প্রকাশিত : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:৩১ সকাল
আপডেট : ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯, ০৮:৩১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

দ্বীপের একমাত্র বাসিন্দা ৮১ বছরের বৃদ্ধা!

মুসফিরাহ হাবীব: কোলাহল থেকে দূরে সুবিশাল জলরাশির মাঝে ছোট্ট এক দ্বীপের একটিই মাত্র বাসিন্দা! শুনলেই চমকে উঠবে যে কেউ। কিন্তু ঠিক এমনই ঘটনাই ঘটেছে দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপানের বিতর্কিত দ্বীপে। দক্ষিণ কোরীয়রা যে দ্বীপকে বলে ‘ডকডো’, অন্যদিকে, জাপানিরা বলে ‘টাকেশিমা’।

৮১ বছরের বৃদ্ধা কিম সিন ইওল একাই বাস করছেন সেই দ্বীপে। জাপান সাগরের মাঝে ছোট্ট এ দ্বীপে ১৯৯১ সালে স্বামীর সঙ্গে পাড়ি জমিয়েছিলেন কিম-সিন ইওল।

এরপর স্বামীর সঙ্গেই স্থায়ী বাসিন্দা হিসাবে দ্বীপটিতে বাস করে এসেছেন তিনি। মাঝে মাঝে এ দ্বীপে যাতায়াত করে পুলিশ, নাবিক, পর্যটক, লাইটহাউস অপারেটররা। কিন্তু স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবা কিম এখন একাই এ দ্বীপের বাসিন্দা।

দক্ষিণ কোরিয়ার রাজধানী সিউল থেকে ৪৩৩ কিলোমিটার দূরে দ্বীপটির অবস্থান। দক্ষিণ কোরিয়ার দখলে থাকলেও জাপানের সঙ্গে এ দ্বীপের মালিকানা নিয়ে বিবাদ চলে আসছে তশ’রও বেশি বছর ধরে।

সমুদ্রে মাছ ধরেই বেশিরভাগ সময় কেটে যায় দ্বীপটির একমাত্র বাসিন্দা কিমের। ২০১৭ সাল পর্যন্ত কিম সমুদ্রের তলদেশে একজন ফ্রি-ডাইভার হিসেবে ডুব দিতেন। কিন্তু অসুস্থতার কারণে বছর দু’এক আর এ কাজ করেন না।

একা হয়ে যাওয়ার পরও দ্বীপটি ছেড়ে চলে যাওয়ার কোনো ইচ্ছা নেই কিমের। তবে একা ভাল থাকলেও কিম চান তার ছেলে ও পুত্রবধূও এ দ্বীপে এসে বাস করুক। এতে তিনি স্বস্তি পাবেন।

কিমের মতে, সাগর পাড়ি দিয়ে যে পর্যটকরা দ্বীপটিতে বেড়াতে আসেন তাদের কাছে ডাকটিকিট, সাবান ও সি ফুড বিক্রি করেই দিব্যিই চলে যাবে তাদের জীবিকা।

উল্লেখ্য, ৭০-এর দশক নাগাদ ডাইভারদের বেশ কিছু পরিবার এই দ্বীপে থাকলেও পরে আবহাওয়ার কারণে আস্তে আস্তে ফাঁকা হতে শুরু করে দ্বীপটি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়